অনলাইন থেকে ইনকাম

অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায়

শেয়ার করুন

অনলাইন থেকে ইনকাম

অনলাইন থেকে ইনকাম: সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলো এখন শুধুই যোগাযোগের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নয়। এগুলো ব্যবহার করে কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন, সেগুলো বিষয় নিয়ে কথা বলবো। ব্যবহারকারীদের জন্য নানান সুবিধা নিয়ে আসছে তারা। নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে একের পর এক ফিচার যুক্ত করছে এসব সাইট। ছেলে-বুড়ো এখন সবারই সরব বিচরণ ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম, স্নাপচ্যাট, ইউটিউবে।

এই সাইটগুলো শুধু আপনার বিনোদনের খোঁড়াক মেটাতেই নয়, আয়েরও মাধ্যম এগুলো। বাড়িতে বসেই অনলাইনে বিভিন্ন মানি আর্নিং অ্যাপ বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে কাজে লাগিয়ে রোজগার করা সম্ভব। বিশেষ কোনো ডিগ্রি না থাকলেও কেবলমাত্র হাতে একটি স্মার্টফোন এবং অ্যাক্টিভ ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আর এই কাজে সহায়তা করছে বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

অনলাইন থেকে ইনকাম করবেন যেভাবে- online income bd for students

অনলা’ইন থেকে ইনকাম করার জন্য বৈধ উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন। এখানে কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকর পদ্ধতি:

  • ফ্রিল্যান্সিং: fiverr, upwork, বা ফ্রিল্যান্সার প্ল্যাটফর্মে আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই অনুযায়ী কাজ পেতে পারেন। যেমন, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি

  • ব্লগিং: একটা ওয়েবসাইট ব্লগ তৈরি করে বিজ্ঞাপন, স্পন্সরশিপ, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করা যায়। বিষয়ভিত্তিক ব্লগিং জনপ্রিয়তা পেলে আয়ের ভালো সুযোগ তৈরি হয়।

  • ইউটিউবিং: ইউটিউবে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে আয় করতে পারেন। ভিডিওগুলো মনিটাইজ করতে Google AdSense বা স্পন্সরশিপ করে।

  • অনলাইন কোর্স: Udemy বা Teachable এর মতো প্ল্যাটফর্মে আপনার বিশেষজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে কোর্স তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।

  • ই-কমার্স: অনলাইনে স্টোর খুলে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে পারেন। Shopify বা WooCommerce প্ল্যাটফর্ম দিয়ে সহজেই শুরু করা যায়। এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

  • ডিজিটাল পণ্য বিক্রি: অনেকে আজ-কাল করে বেশ ইনকাম করছে। ই-বুক, প্রিন্টেবল, অথবা ডিজিটাল আর্ট তৈরি করে বিক্রি করা সম্ভব।

  • ড্রপশিপিং: পণ্য স্টক না করে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করেও লাভ করা যায়।

  • অনলাইন সেবা প্রদান: সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, এসইও কনসালটেশন, ফেসবুক সেলস ক্যাম্পেইন, অনলাইন টিউশন ইত্যাদি সেবা প্রদান করে ইনকাম করা যায়।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়: 1ss

এই প্লার্টফরম গুলোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন

ফেসবুক থেকে ইনকাম – facebook income

কনটেন্ট ক্রিয়েট করে ফেসুবক-এর মাধ্যমেও রোজগার করা সম্ভব। ব্যবহারকারীরা তাদের ফেসবুক পেজ তৈরি করে উপার্জন করতে পারেন। ব্যবহারকারীরা ফেসবুক পেজ করার পরে প্ল্যাটফর্মে তাদের কনটেন্ট শেয়ার করতে পারেন। শেয়ার করা কনটেন্ট ভালো ভিউ, লাইক পেলে এবং পেজ মনিটাইজ হলে এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকেও ভালোরকম অর্থ উপার্জন করা যায়।

স্নাপচ্যাট থেকে ইনকাম – snapchat income


স্নাপচ্যাট-এ কনটেন্ট বানিয়ে ও শেয়ার করে বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৭.৫৭ কোটি টাকা) আয় করতে সক্ষম হচ্ছেন। এই অ্যাপের মাধ্যমে টাকা রোজগার করার জন্য ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র তাদের স্মার্টফোন ক্যামেরা ব্যবহার করে কনটেন্ট শেয়ার করতে হবে। ব্যবহারকারীরা অ্যাপের মাধ্যমে তৈরি করা কনটেন্ট বা স্ন্যাপ, স্পটলাইট-এ সাবমিট করে উপার্জন করতে পারেন। সবার চেয়ে সেরা স্নাপ শেয়ার করতে পারলে ব্যবহারকারীরা এই অ্যাপের মাধ্যমে অর্থ রোজগার করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় – youtube income


গতবছর ইউটিউব-এ শর্টস নামক শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে। কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এখন ইউটিউব শর্টস-এ তাদের তৈরি করা শর্ট ভিডিও শেয়ার করতে পারেন। যেসব ব্যবহারকারীর ভিডিওগুলো সবচেয়ে বেশি ভিউ এবং লাইক পাবে, তাদের গুগল ভালোরকমের অর্থ প্রদান করবে। এর পাশাপাশি যেসব ইউটিউব চ্যানেলের কমপক্ষে ১২ মাসে ৪ হাজার ঘণ্টা ওয়াচ টাইম এবং ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকবে। তারাও ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে, যেহেতু বিজ্ঞাপন থেকে আয় আপনি যে পরিমাণে চাইবেন সবসময় তেমন পরিমাণে পাওয়া যায় না। তাই ইউটিউবাররা আরও ক্রিয়েটিভ উপায়ে আয় করার উপায় বের করেছেন ইনকামের। এই জন্যে কোন কোম্পানির সাথে আপনাকে চুক্তিতে যেতে হবে, আর তাদের পণ্যের লিংক আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে দিয়ে রাখতে হবে এবং ভিডিওর মাধ্যে এই পণ্যটির কথা আপনাকে বলে দিতে হবে ভিডিও তে। এসব অনেকে করে ইউটিউব এ দেখেছেন। 

আরও দেখুন: Top 10 domain hosting company in bangladesh

তখন এই লিংকে যেই ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করবেন তার থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আপনি কমিশন হিসেবে পেয়ে যাবেন। এতে কোম্পানির লাভের সাথে সাথে আপনারও ভালো পরিমাণ লাভ হয়ে যাবে।

যদি আপনার ইউটিউবারদের চ্যানেলে আগের থেকেই অনেক বেশি ভিউয়ার এবং ফ্যান রয়েছে তাহলে আপনার জন্য অর্থ আয় করার আরেকটি অন্যতম উপায় হলো স্পন্সরশিপ। অন্য কোন কোম্পানি আপনাকে টাকা দিবে যাতে করে আপনার ভিডিওতে আপনি সেই কোম্পানির কথা উল্লেখ করেন।

এতে করে আপনার অর্থ উপার্জন হলো এবং কোম্পানিরও লাভ হয়ে গেলো। আবার কোন কোম্পানি আপনাকে এতো পরিমাণে টাকা দিবে যাতে করে আপনি এমনভাবে ভিডিও তৈরি করবেন যেখানে সেই কোম্পানির কথা উল্লেখ থাকবে  এবং মানুষের চোখে পড়বে।

টুইটার – twitter income 

টুইটার অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এজন্য ব্যবহার করতে পারেন টিপস জার। টিপস পাঠানো বা রিসিভ করার জন্য অ্যান্ড্রোয়েড বা আইফোন ব্যবহারকারীরা এই ফিচারটি ব্যবহার করতে পারেন। টুইটারের এই ফিচারটি বর্তমানে বহু সংখ্যক ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত।

ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয় – instagram income

  • 1 হাজার থেকে 10 হাজার ফলোয়ার্স – ন্যানো ইনফ্লুয়েন্সার
  • 10 হাজার থেকে 1 লাখ ফলোয়ার্স – মাইক্রো ইনফ্লুয়েন্সার
  • 1 লাখ থেকে 10 লাখ ফলোয়ার্স – ম্যাক্রো ইনফ্লুয়েন্সার
  • 10 লাখের বেশি ফলোয়ার্স – মেগা অথবা সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সার

 সম্প্রতি একাধিক ক্রিয়েটরদের জন্য ইনস্টাগ্রাম রিলস বোনাস হিসাবে 10 হাজার ডলার বরাদ্দ করেছে ইনস্টাগ্রাম। আকর্ষণীয় রিলস আপলোড করে প্রতি মাসে 7.4 লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করার সুযোগ দিচ্ছে এই অ্যাপ।। ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও ঘরে বসেই টাকা আয় করা সম্ভব। কনটেন্ট তৈরি করে এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এখান থেকে ইনকাম করা যেতে পারে। কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দ্বারা শেয়ার করা ভিডিওর ভিউ যত বাড়বে, তার সঙ্গে তাদের ফলোয়ারের সংখ্যাও তত বাড়বে। এবং যাদের ফলোয়ারের সংখ্যা যত বেশি হবে, তত বেশি টাকা দিয়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেওয়াবে।

একটি সমীক্ষায় 42 শতাংশ ইনফ্লুয়েন্সার বলেছেন তারা প্রতি পোস্ট বা রিলসের জন্য 200-400 ডলার চার্জ করে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং হলো অনলাইনে দক্ষতা ভিত্তিক কাজ করার একটি মাধ্যম, যেখানে আপনি বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলো হলো:

  • Upwork
  • Fiverr
  • Freelancer এখানে গ্রাফিক ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিংসহ বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়।

ইথিকাল হ্যাকিং কোর্স কিভাবে শিখবেন এবং গাইডলাইন

ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয়
ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয়: 1ss

ড্রপশিপিং

ড্রপশিপিং হলো ই-কমার্সের একটি মডেল যেখানে আপনি পণ্য স্টক না করেও তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে ক্রেতার কাছে সরাসরি পণ্য পৌঁছাতে পারেন। আপনি Shopify বা WooCommerce এদের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।

গ্রাফিক ডিজাইন

 যদি আপনার গ্রাফিক ডিজাইনিং দক্ষতা থাকলে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ডিজাইন সেবা দিতে পারেন। লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইনের মতো কাজ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অফার করে আয় করতে পারবেন।

এছাড়াও হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও আয় করা সম্ভব। শুধু ইচ্ছা থাকলেই আপনি অবসর বসে না থেকে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন ঘরে থেকেই। এজন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে না কোনো ডিগ্রির। তবে অবশ্যই ভালো জানাশোনা থাকতে হবে।

ফটো বিক্রি করে

যদি আপনি ফটোগ্রাফি ভালো করেন বা ফটোগ্রাফি যাদে পছন্দ তবে আপনার তোলা ফটো অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারেন। এরকম কিছু সাইট হলে Shutterstock, Adobe Stock এবং iStock এর মতো সাইটগুলোতে ফটো আপলোড করে আপনি রয়্যালটি আয় করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের কারো পণ্য বা সেবা প্রোমোট করে বা সেল করে কিছু কমিশন আয়ের একটি পদ্ধতি। আপনি একটি নির্দিষ্ট পণ্যের লিঙ্ক শেয়ার করবেন, আর কেউ সেটি কিনলে আপনি কমিশন পাবেন। জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলো হলো:

  • Amazon Associates
  • ClickBank
  • ShareASale

ব্লগিং

নিজের ব্লগ শুরু করে আয়ের সম্ভাবনা তৈরি করা সম্ভব। খুব সহজে ওয়ার্ডপ্রেস WordPress দিয়ে আপনি নিজের একটা ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারবেন। আপনার আগ্রহ বা জ্ঞান ভিত্তিক ব্লগে নিয়মিত মানসম্মত কন্টেন্ট পোস্ট করলে আপনি Google AdSense আবার এফিলিয়েট লিংক বসিয়ে এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপনী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন স্পনসর বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।

আরও বিভিন্ন উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম

আপনি আপনার সুবিধামতো কয়েকটি শর্ট ভিডিও দেখেও অনলাইনে টাকা রোজগার করতে পারেন। এর জন্য আপনি রিসার্চ ফার্ম Nielson-এর দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনকি InboxDollars-ও আপনাকে ভিডিও দেখা,গেম খেলা, কুপন রিডিম করা এর জন্য অর্থ প্রদান করবে। প্লে স্টোর থেকে এপস টা নামিয়ে নিয়ে শুরু করতে পারেন আজ থেকেই। বিস্তারিত জানার জন্য ইউব সার্চ করুন এ সম্পর্ক অথবা গুগল করুন তাহলে সব বিষয় ক্লিয়ার হয়ে যাবে। 

শুধু শুধু ফোন চালিয়ে কি করবেন যদি কিছু হাত খরচ আসে সেটাই তো ভালো। এভাবে আস্তে আস্তে অনেক বড় হবেন।

ফটো বিক্রি করে
ফটো বিক্রি করে: 1ss

মোবাইলে ইনকাম করার উপায় – earn money mobile

মোবাইল থেকে এই এপস গুলো ডাউনলোড করে আজ থেকেই ইনকাম করতে পারবেন। ScreenLift, Fronto, Slidejoy, Ibotta, Sweatcoin-এর মতো অ্যাপগুলো ইনস্টল করেও আপনি টাকা রোজগার করতে পারেন। পাশাপাশি এই ধরনের অ্যাপগুলো ইন্সটল করলে আপনি রিওয়ার্ড এবং ক্যাশব্যাকও পেতে পারবেন।

গেম খেলে ইনকাম – earn money game

কিছু কিছু গেম খেললে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। সেগুলোর মধ্যে হলো, Mistplay, Lucktastic, Swagbucks এবং Second Life। এর মধ্যে কিছু সাইট PayPal বা গিফট কার্ডের আকারে আপনাকে টাকা প্রদান করবে। যেখান থেকে প্রতি মাসে ভালো পরিমান ইনকাম করতে পারবেন।

আবার ফ্রি ফায়ার গেমস খেলে ইনকাম করতে পারবেন। গেলেন যখন তাহলে ভিডিও করে ইউটিউব দিয়ে দেন ক্ষতি তো নাই বরং একসময় বড় সেলিব্রেটি এবং মোটা অংকের টাকাও ইনকাম করতে পারবেন। কিছু টুর্নামেন্ট আছে যেগুলো খেললে আপনি ইনকাম করে বিকাশে টাকা নিতে পারবেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কি – কীভাবে বিনিয়োগ করবেন এবং কিনবেন বিস্তারিত

৮ বল পুল গেম খেলা app

এই ৮ বল পুল অনলাইন টাকা ইনকাম করার জন্য কুইজ ভিত্তিক সহজেই ইনকাম করার জন্য একটি জনপ্রিয় গেমিং সাইট। বাংলাদেশে অনেকেই এই গেম খেলে টাকা ইনকাম করছেন। তাই আপনিও করতে পারবেন।

রিয়েল রেসিং ৩ গেম খেলে টাকা আয় app 2024

রিয়েল রেসিং ৩ অনেক পুরোনো যা কিনা ২০১৩ সাল থেকে খেলা হয়ে আসছে। বিভিন্ন মোবাইল বা পিসিতে এটি খুব সহজেই খেলা সম্ভব। এই গেমটি ভিজিত বা ভিজিতক এর এই গেম নামাতে অনেক ঝামেলা হবে না যেমনিভাবে আয় করার সুযোগও রয়েছে।

কুইজম দিয়ে ৫০০ টাকা ইনকাম apps


অনেকেই আছেন যারা সারাশির গেম স্বচ্ছন্দে খেলতে ভালো করেন না। তাদের জন্য সাধারণ জ্ঞান ভিত্তিক কুইজ খেলার মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য একটি নাম রয়েছে তা নাম হচ্ছে কুইজম। বিভিন্ন ধরনের কুইজম অংশগ্রহণ করে আপনি এই খেলা জয়ী হতে পারবেন এবং ইনকাম করার সুযোগও পাবেন।

উপসংহার

অনলাইনে আয় করার জন্য আপনার প্রয়োজন ধৈর্য, দক্ষতা এবং নিয়মিত চেষ্টা। শুরুতে হয়তো আয় কম হবে, কিন্তু ধীরে ধীরে আপনার দক্ষতা বাড়লে আয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে। যেকোনো এক বা একাধিক উপায়ে কাজ করে আপনিও অন্যদের মতো সফল হতে পারেন। প্রথমে যেকোন একটা বিষয়ে নিজেকে দক্ষ করে সেটাতে ইনকাম শরু করা তারপর আরেকটা দক্ষতা বাড়ানো এভাবে। কিন্তু কখনো প্রতিটা একটু একটু শিখে ইনকামের চিন্তা করা শুধু বোকামি ছাড়া ‍কিছুই না। তাই একটা বিষয়ে ভালো দক্ষ হন। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য!

এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *