সূচনা: সমাজ কাকে বলে, কত প্রকার এবং কিকি সহ বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন উত্তর সহ সমাধান দেখবো। প্রত্যেকটি খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা সহ সহজ ভাবে বোঝার চেষ্টা করবো। যেন, পরবর্তীতে আর এই সমাস নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকে। তাহলে চলুন, শুরু করি।
সমাস কাকে বলে
সমাস কাকে বলে : বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অর্থসম্বন্ধযুক্ত একাধিক পদের একটি পদে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। বাংলা ভাষায় যে সকল প্রক্রিয়ায় নতুন পদ বা শব্দ তৈরি হয় সমাস তার একটি। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে বাংলায় এসেছে। যেমন: দোয়াত ও কলম = দোয়াতকলম, পীত অম্বর যার = পীতাম্বর। সমাস কাকে বলে
সমাস শব্দের অর্থ কী?
এই সমাস শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল – “এক হওয়া” বা সংক্ষেপ। সমাসের ব্যাকরণসম্মত অর্থ হল সংক্ষিপ্তকরণ বা একপদীকরণ। মূলত, সমাসে একটি বাক্যাংশ একটি শব্দে পরিণত হয়। বাক্যে শব্দের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে সমাস ব্যবহার করা হয়।
সমাস শব্দের বিভিন্ন বিশ্লেষণ গুলি কী কী?
তাহলে সমাস শব্দের বিভিন্ন বিশ্লেষণ গুলি আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। যেগুলি হল-
ক) প্রত্যয় : সম্-অস+অ(ঘঞ)
খ) সন্ধি : সম+আস
গ) সমাস : সম্(এক) আস(হওয়া)= এক হওয়া।
সমাস কেন পড়ব?
ব্যাকরণ যেমন ভাষার বিভিন্ন কৌশলকে বিশ্লেষণ করে থাকে, তেমনি ব্যাকরণের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, ভাষাকে সুন্দর ও সুশৃঙ্খল করে তোলা। সেই লক্ষ্যে বাক্যের অন্তর্গত বিভিন্ন পদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে বাক্যকে সুন্দর করে তুলতে, আমরা ব্যাকরণের একটি অন্যতম প্রক্রিয়া, সমাস সমন্ধে পড়ব, জানব ও নির্ণয় শিখব। এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, সমাসের ফলে ভাষা সমৃদ্ধি হয় কেন?
কারণ, যে কোনো ভাষারই সম্পদ হল তার শব্দ ভাণ্ডার অর্থাৎ শব্দ সংখ্যা। সমাসে অর্থ সমন্ধযুক্ত দুটি শব্দ বা পদ মিলে অথবা একটি উপসর্গ ও একটি পদ নিয়ে নতুন নতুন শব্দ তৈরি হয়। এইভাবে সমাস ভাষাকে সমৃদ্ধ করে তার শব্দ সংখ্যা বৃদ্ধি করে। সমাস কাকে বলে
সন্ধি ও সমাসের মধ্যে তফাৎ কী?
সকলেই সাধারণত জানি যে, সমাস অর্থ সম্বন্ধপূর্ণ একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি পাশাপাশি অবস্থিত দুইটি ধ্বনির মিলন। বিষয় দুটির সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য দেখানো হল-
সাদৃশ্য : বাক্ সীমিত ও সৌন্দর্য সৃষ্টি।
বৈসাদৃশ্য : ক ) সন্ধি বর্ণের সঙ্গে বর্ণের মিলনে হয় । সমাস পদের সঙ্গে পদের মিলনে হয়।
খ) সন্ধিতে মিলন উচ্চারণভিত্তিক। সমাসে মিলন অর্থভিত্তিক।
গ) সন্ধিতে বিভক্তি লোপ পায় না। সমাসে অলোপ সমাস ছাড়া বিভক্তি লোপ পায়।
সমাসের সম্পর্কিত কয়েকটি সংজ্ঞা বা টার্মস-
সমাসের জন্য কয়েকটি সংজ্ঞা/ টার্মস জানা খুবই জরুরি। এগুলো হলো-
১. ব্যাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য বা সমাসবাক্য
যে বাক্যাংশ থেকে সমাসের মাধ্যমে নতুন শব্দ তৈরি হয়, তাকে বলা হয় ব্যাসবাক্য। ব্যাসবাক্য শব্দের অর্থ হল বিস্তৃত বাক্য বা বিশ্লেষণকারী বাক্য। যেহেতু এই শ্রেণির বাক্যের দ্বারা সমস্তপদকে বিশ্লেষণ করা যায় বা সমস্তপদের মূল অর্থ বিশ্লেষন করে পাওয়া যায়, তাই এই বাক্যের নাম ব্যাস বাক্য। আবার, ‘বিগ্রহ’ শব্দের অর্থ বিশেষ রূপ বা মূর্তি ধারণ করা, যেহেতু ব্যাসবাক্য সমস্তপদের মূল অর্থকে বিশ্লেষণ করার জন্য বা নির্ণয় করার জন্য বিশেষ রূপ বা মূর্তি ধারণ করে বাক্য গঠন করে, তাই ব্যাসবাক্যের নাম বিগ্রহ বাক্য।
যেমন— বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত হতে ফেরত’ হলো ব্যাসবাক্য।
২. সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য থেকে সমাসের মাধ্যমে যে নতুন শব্দ তৈরি হয়, তাকে বলা হয় সমস্ত পদ। সমাসে একাধিক পদ মিলিত হয়ে যে একটি নতুন পদ গঠন করে, তাকে সমস্তপদ বা সমাসবদ্ধ পদ বলে। যেমন— বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাতফেরত’ পদটি সমস্ত পদ।
৩. সমস্যমান পদ
যে সকল পদ একত্রিত হয়ে সমাস সংগঠিত হয়, তাদের প্রত্যেকটি পদকে সমস্যমান পদ বলে। যেমন – বীণা পাণিতে যার = বীণাপাণি। এখনে ‘বীণা’ ‘পাণিতে’ হল সমস্যমান পদ ও ‘যার’ হল সমস্যমান সহায়ক অন্য পদ। আরও একটি উদাহরণ দেওয়া হল, বিলাত হতে ফেরত= বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত’ ও ‘ফেরত’ পদ দুটো সমস্যমান পদ ও ‘হতে’ হল সমস্যমান সহায়ক অন্য পদ।
৪. পূর্বপদ
পূর্বপদ অর্থাৎ পূর্ববর্তী পদ বা প্রথমে অবস্থিত পদ। (ব্যাসবাক্যে) সমস্যমান পদগুলির মধ্যে যে পদটি প্রথমে বা আগে থাকে, তাকে পূর্বপদ বলে। যেমন- “বীণা পাণিতে যার” ব্যাসবাক্যে “বীণা” হল পূর্বপদ।
৫. পরপদ বা উত্তরপদ
সমস্ত পদের শেষ অংশ/ শব্দকে পরপদ/ উত্তরপদ বলে। অর্থাৎ, সমস্ত পদের শেষ সমস্যমান পদই পরপদ। অথবা (ব্যাসবাক্যে) সমস্যমান পদগুলির মধ্যে যে পদ পরে থাকে, তাকে উত্তরপদ বা পরপদ বলে। যেমন – “বীণা পাণিতে যার” ব্যাসবাক্যে পরে অবস্থিত “পাণিতে” হল উত্তরপদ, সেক্ষেত্রে “যার” হল সমস্যমান সহায়ক অন্যপদ।
উলেলখ্য, একই সমস্ত পদ কয়েকভাবে ভেঙে কয়েকটি ব্যাসবাক্য তৈরি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে সঠিক ব্যাসবাক্যও কয়েকটি হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যাসবাক্য অনুযায়ী সেটি কোন সমাস তা নির্ণয় করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ব্যাসবাক্যের সঙ্গে সমস্ত পদের অর্থসঙ্গতি যেন ঠিক থাকে। যেমন, ‘বিপদে আপন্ন = বিপদাপন্ন’, এই সমাসটি এভাবে ভাঙলে তা ভুল হবে। এটা করতে হবে ‘বিপদকে আপন্ন = বিপদাপন্ন’।
আরও দেখুন : বাক্য কাকে বলে? গঠন ও অর্থ অনুসারে বাক্যের প্রকারভেদ। বিস্তারিত আলোচনা
সমাস কত প্রকার
বাংলা ব্যকরণে সমাসকে সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন ভাবে ভাগ করা হয়েছে। যেমন-
১. সংস্কৃতে সমাস চারটি প্রকার দেখা যায়-
ক) দ্বন্দ্ব
খ) তৎপুরুষ
গ) বহুব্রীহি
ঘ) অব্যয়ীভাব
২. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সমাসের তিনটি ভাগ দেখিয়েছেন-
ক) সংযোগমূলক সমাস – দ্বন্দ্বসমাস।
খ) ব্যাখ্যামূলক সমাস – কর্মধারয়, তৎপুরুষ, দ্বিগু সমাস।
গ) বর্ণনামূলক সমাস – বহুব্রীহিসমাস। সমাস কাকে বলে
৩. আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পদের অর্থগত দিক থেকে সমাসকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে
ক) উভয় পদের অর্থপ্রধান – দ্বন্দ্বসমাস।
খ) পরপদের অর্থপ্রধান – তৎপুরুষ, কর্মধারয়, দ্বিগু।
গ) পূর্বপদের অর্থপ্রধান – অব্যয়ীভাব সমাস।
ঘ) অন্যপদের অর্থপ্রধান – বহুব্রীহি সমাস।
সমাসের প্রকারভেদ: সমাস প্রধানত ছয় প্রকার। যথা:- ১. দ্বন্দ্ব সমাস, ২. কর্মধারয় সমাস, ৩. তৎপুরুষ সমাস, ৪. বহুব্রীহি সমাস, ৫. দ্বিগু সমাস ও ৬. অব্যয়ীভাব সমাস।
দ্বন্দ্ব সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস: এখানে দ্বন্দ্ব মানে হল জোড়া। যে সমাসে সমস্যমান প্রত্যেক পদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলা হয়। যেমন:- অহি ও নকুল = অহিনকুল, মা ও বাবা = মা-বাবা, আলো ও ছায়া = আলোছায়া।
দ্বন্দ্ব সমাস | উদাহরণ |
সাধারণ দ্বন্দ্ব | মা ও বাবা = মা-বাবা |
মিলনার্থক দ্বন্দ্ব | ভাই ও বোন = ভাই-বোন |
বিরোধার্থক দ্বন্দ্ব | সাদা ও কালো = সাদা-কালো |
সমার্থক দ্বন্দ্ব | হাট ও বাজার = হাট-বাজার |
বহুপদী দ্বন্দ্ব | সে , তুমি ও আমি = আমরা |
ইত্যাদি অর্থে দ্বন্দ্ব | কাপড় ও চোপড় = কাপড়চোপড় |
অলুক দ্বন্দ্ব | দুধে ও ভাতে = দুধেভাতে |
একশেষ দ্বন্দ্ব | জায়া ও পতি = দম্পতি |
কর্মধারয় সমাস
কর্মধারায় সমাস: বিশেষণ ও বিশেষ্য পদ বা শব্দ মিলে যে সমাস হয়; এবং বিশেষ্যের বা পরপদের অর্থই প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলা হয়। যেমন:- নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম, নীল যে আকাশ = নীলাকাশ।
কর্মধারয় সমাস চেনার উপায়
কর্মধারায় সমাস | উদাহরণ |
মধ্যপদলোপী কর্মধারায় | পল মিশ্রিত অন্ন = পলান্ন, জ্যোৎস্না শোভিত রাত = জ্যোৎস্নারাত পল মিশ্রিত অন্ন = পলান্ন হাসি মাখা মুখ = হাসিমুখ চালে ধরে যেন কুমড়া = চালকুমড়া ক্ষুধিত যে পাষাণ = ক্ষুধিত পাষা |
উপমান কর্মধারায় | মিশির ন্যায় কালো = মিশকালো তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র |
উপমিত কর্মধারয় | কুমারী ফুলের ন্যায় = ফুলকুমারী |
রুপক কর্মধারয় | আঁখি রূপ পাখি = আঁখিপাখি চাঁদ রূপ মুখ= চাঁদমুখ বিষাদ রূপ সিন্ধু = বিষাদসিন্ধু |
তৎপুরুষ সমাস কাকে বলে
যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলা হয়। যেমন:- ঢেঁকিতে ছাঁটা = ঢেঁকিছাঁটা।
তৎপুরুষ সমাস উদাহরণ
তৎপুরুষ সমাস | উদাহরণ |
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ | সাহায্যকে প্রাপ্ত = সাহায্যপ্রাপ্ত বইকে পড়া = বইপড়া |
তৃতীয়া তৎপুরুষ | মন দ্বারা গড়া = মনগড়া |
চতুর্থী তৎপুরুষ | দেবকে দত্ত = দেবদত্ত |
পঞ্চমী তৎপুরুষ | স্কুল থেকে পালানো = স্কুলপালানো |
ষষ্ঠী তৎপুরুষ | পিতার তুল্য = পিতৃতুল্য |
সপ্তমী তৎপুরুষ | গাছে পাকা= গাছপাকা |
নঞ তৎপুরুষ | জল দেয় যে= জলদ |
অলুক তৎপুরুষ | বনে চরে যে= বনচর |
বহুব্রীহি সমাস কাকে বলে
বহুব্রীহি সমাস: যে সমাসের সমস্তপদে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান না হয়ে, বরং অন্য একটি পদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলা হয়। যেমন:- বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার = বহুব্রীহি।
বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ
বহুব্রীহি সমাস | উদাহরণ |
সমানাধিকরণ বহুব্রীহি | নীল কন্ঠ যার = নীলকন্ঠ |
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি | বীণা পাণিতে যার = বীণাপাণি |
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি | গোঁফে খেজুর যার = গোঁফখেজুর |
ব্যতিহার বহুব্রীহি | কানে কানে যে কথা = কানাকানি, লাঠিতে লাঠিতে যে যুদ্ধ = লাঠালাঠি। |
অলুক বহুব্রীহি | গায়ে হলুদ দেয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = গায়ে হলুদ |
নঞ বহুব্রীহি | নয় জানা যা = অজানা |
প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি | দো (দুদিকে) টান যার = দোটানা |
দ্বিগু বা সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি | দশ আনন যার = দশানন |
দ্বিগু সমাস কাকে বলে
দ্বিগু সমাস: যে সমাসে পূর্বপদটি সংখ্যাবাচক বিশেষণ হয়ে সমাহার বা সমষ্টি বুঝায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলা হয়।
দ্বিগু সমাস উদাহরণ
যেমন:-
তিন প্রান্তরের সমাহার = তেপান্তর
তিন পদের সমাহার = ত্রিপদী।
অব্যয়ীভাব সমাস কাকে বলে
অব্যয়ীভাব সমাস: যে সমাসের সমস্যমান পদদ্বয়ের পূর্বপদ অব্যয় হয়ে অর্থের দিক প্রাধান্য লাভ করে, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলা হয়।
অব্যয়ীভাব সমাসের উদাহরণ
যেমন:-
কূলের সমীপে = উপকূল
দিন দিন = প্রতিদিন।
বিশেষ অর্থে কতিপয় সমাস
সমাস | উদাহরণ |
অলুক সমাস | যুদ্ধে স্থির যে = যুধিষ্ঠির |
নিত্য সমাস | অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর |
প্রাদি সমাস | প্র (প্রকৃষ্ঠ) যে বচন = প্রবচন |
সুপসুপা সমাস | পূর্বে দৃষ্ট = দৃষ্টপূর্ব |
সমাস mcq গুরুত্বপূর্ণ ১৫০ টি সমাস বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা
১. ‘হাসাহাসি’ কোন সমাস?
ক) ব্যতিহার বহুব্রীহি
খ) ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
গ) নঞ্ বহুব্রীহি
ঘ) মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (ক)
২. ‘প্রগতি’ কোন সমাসের উদাহরণ?
ক) নিত্য সমাস
খ) অব্যয়ীভাব সমাস
গ) অলুক সমাস
ঘ) প্রাদি সমাস
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩. কোনটি পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস?
ক) শ্রমলব্ধ
খ) জলমগ্ন
গ) ছাত্রবৃন্দ
ঘ) ঋণমুক্ত
সঠিক উত্তর: (ক)
৪. ‘কাজলকালো’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) কাজলের ন্যায় কালো
খ) কাজল রূপ কালো
গ) কাজল ও কালো
ঘ) কালো যে কাজল
সঠিক উত্তর: (ক)
৫. “জীবননাশের আশঙ্কায় যে বীমা = জীবনবীমা” কোন কর্মধারয় সমাস?
ক) উপমান
খ) উপমিত
গ) রূপক
ঘ) মধ্যপদলোপী
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৬. কয়টি সমাসের সাথে ‘অলুক’ কথাটি যুক্ত আছে?
ক) ৩
খ) ২
গ) ৪
ঘ) ৬
সঠিক উত্তর: (ক)
৭. ‘জলচর’ কোন তৎপুরুষ সমাস?
ক) সপ্তমী
খ) পঞ্চমী
গ) উপপদ
ঘ) তৃতীয়া
সঠিক উত্তর: (ক)
৮. ‘উপনদী’ সমস্তপদের ‘উপ’ কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক) ক্ষুদ্র
খ) অভাব
গ) সামীপ্য
ঘ) সাদৃশ্য
সঠিক উত্তর: (ক)
৯. ‘রূপক কর্মধারয়’ – এর সমস্তপদ কোনটি?
ক) মহাপুরুষ
খ) ঘনশ্যাম
গ) বিষাদসিন্ধু
ঘ) তুষারশুভ্র
সঠিক উত্তর: (গ)
১০. ‘পঙ্কজ’ কোন তৎপুরুষ নিষ্পন্ন শব্দ?
ক) অলুক
খ) উপপদ
গ) সপ্তমী
ঘ) দ্বিতীয়া
সঠিক উত্তর: (ক)
১১. কোন সমাসবদ্ধ পদটি দ্বিগু সমাসের অন্তর্ভুক্ত?
ক) দেশান্তর
খ) গ্রামান্তর
গ) তেপান্তর
ঘ) লোকান্তর
সঠিক উত্তর: (গ)
১২. সমাস কত প্রকার?
ক) সাত প্রকার
খ) ছয় প্রকার
গ) পাঁচ প্রকার
ঘ) তিন প্রকার
সঠিক উত্তর: (খ)
১৩. ‘চিরসুখী’ – এর ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) চিরকাল ব্যাপিয়া সুখী
খ) চিরকাল ব্যাপিয়া সুখ
গ) চিরদিনের জন্য সুখী
ঘ) চিরদিন ধরে সুখী
সঠিক উত্তর: (ক)
১৪. কর্মধারয় সমাসে কোন পদ প্রধান?
ক) পূর্বপদ
খ) উভয়পদ
গ) অন্যপদ
ঘ) পরপদ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৫. অর্থ প্রাধান্যের দিক থেকে কর্মধারয় – এর বিপরীত সমাস কোনটি?
ক) তৎপুরুষ
খ) দ্বন্ধ
গ) অব্যয়ীভাব
ঘ) বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (গ)
১৬. উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক) মুখচন্দ্র
খ) ক্রোধানল
গ) কাজলকালো
ঘ) চিরসুখী
সঠিক উত্তর: (গ)
১৭. দ্বন্ধ সমাসের বিপরীত অর্থ প্রাধান্য সমাস কোনটি?
ক) কর্মধারয় সমাস
খ) বহুব্রীহি সমাস
গ) দ্বিগু সমাস
ঘ) তৎপুরুষ সমাস
সঠিক উত্তর: (খ)
১৮. ‘কানে কানে যে কথা = কানাকানি’ – এটি কোন সমাসের উদাহরণ?
ক) অব্যয়ীভাব
খ) সপ্তমী তৎপুরুষ
গ) অলুক বহুব্রীহি
ঘ) ব্যতিহার বহুব্রীতি
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৯. ‘চাঁদমুখ’ – এর ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) চাঁদ মুখ যার
খ) চাঁদের ন্যায় মুখ
গ) মুখের ন্যায় চাঁদ
ঘ) চাঁদ যে মুখ
সঠিক উত্তর: (খ)
২০. দ্বিগু সমাস নিষ্পন্ন পদটি কোন পদ হয়?
ক) বিশেষ্য
খ) বিশেষণ
গ) সর্বনাম
ঘ) কৃদন্ত
সঠিক উত্তর: (ক)
২১. ‘আশীবিষ’ – কোন সমাস?
ক) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
খ) ব্যতিহার বহুব্রীহি
গ) নঞ্ বহুব্রীহি
ঘ) ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২২. কোনটি উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ?
ক) সিংহাসন
খ) অরুণরাঙা
গ) বিষাদসিন্ধু
ঘ) মুখচন্দ্র
সঠিক উত্তর: (খ)
২৩. সমাসের রীতি বাংলায় এসেছে কোন ভাষা থেকে?
ক) হিন্দি
খ) সংস্কৃত
গ) প্রাকৃত
ঘ) ফারসি
সঠিক উত্তর: (খ)
২৪. মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস কোনটি?
ক) পলান্ন
খ) ঘনশ্যাম
গ) নরাধম
ঘ) খেচর
সঠিক উত্তর: (ক)
২৫. নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক) দ্বিপ
খ) দীপ
গ) দ্বীপ
ঘ) দিপ
সঠিক উত্তর: (গ)
২৬. কোনটিতে উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হয়?
ক) উপমান কর্মধারয়
খ) উপমিত কর্মধারয়
গ) রূপক কর্মধারয়
ঘ) মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
সঠিক উত্তর: (গ)
২৭. কোন উদাহরণটি অলুক তৎপুরুষ সমাসের?
ক) গায়ে পড়া
খ) চা-বাগান
গ) খাঁচা ছাড়া
ঘ) মাল গুদাম
সঠিক উত্তর: (ক)
২৮. ‘ফুলকুমারী’ সমস্তপদটির সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) ফুলের ন্যায় কুমারী
খ) কুমারী ফুলের ন্যায়
গ) ফুলের ন্যায় সুন্দর কুমারী
ঘ) ফুলের কুমারী
সঠিক উত্তর: (ক)
২৯. ‘কমলাক্ষ’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য হলো-
ক) কমল অক্ষির ন্যায়
খ) কমল অক্ষের ন্যায়
গ) কমলের ন্যায় অক্ষি যার
ঘ) কমলের ন্যায় অক্ষ যার
সঠিক উত্তর: (গ)
৩০. ‘নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম’ কোন সমাস?
ক) দ্বিগু সমাস
খ) প্রাদি সমাস
গ) বহুব্রীহি সমাস
ঘ) কর্মধারয় সমাস
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩১. তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাসের ‘সমস্তপদ’ কোনটি?
ক) গা-ঢাকা
খ) তালকানা
গ) মনগড়া
ঘ) দেশসেবা
সঠিক উত্তর: (গ)
৩২. রূপক কর্মধারয় সমাসের ব্যাসবাক্যে কোনটি থাকে?
ক) ও
খ) এ
গ) ই
ঘ) ন্যায়
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩৩. ‘হাট-বাজার’ কোন অর্থে দ্বন্ধ সমাস?
ক) মিলনার্থে
খ) বিরোধার্থে
গ) বিপরীতার্থে
ঘ) সমার্থে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩৪. সমাস সাধিত পদ কোনটি?
ক) চাষী
খ) বোনাই
গ) মানব
ঘ) দম্পতি
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩৫. ‘পঞ্চনদ’ সমস্তপদটির সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) পঞ্চ ও নদ
খ) পঞ্চ নামক নদ
গ) পঞ্চ নদের সমাহার
ঘ) পঞ্চ নদীর সমাহার
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩৬. দ্বিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কোন সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন?
ক) তৎপুরুষ
খ) দ্বন্ধ
গ) কর্মধারয়
ঘ) অব্যয়ীভাব
সঠিক উত্তর: (গ)
৩৭. ‘মহারাজ’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) রাজা যে মহৎ
খ) মহান যে রাজা
গ) মহতের রাজা
ঘ) মহা যে রাজা
সঠিক উত্তর: (খ)
৩৮. ‘চন্দ্রমুখ’ – শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) চন্দ্রের ন্যায় মুখ
খ) চন্দ্র রূপ মুখ
গ) মুখ চন্দ্রের ন্যায়
ঘ) মুখ ও চন্দ্র
সঠিক উত্তর: (গ)
৩৯. ‘মন মাঝি’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) মন যে মাঝি
খ) মন মাঝির ন্যায়
গ) মনরূপ মাঝি
ঘ) মন ও মাঝি
সঠিক উত্তর: (গ)
৪০. বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ কোনোটিই যদি বিশেষণ না হয় তবে তাকে কী বলে?
ক) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
খ) ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
গ) ব্যাতিহার বহুব্রীহি
ঘ) প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (খ)
৪১. কোনটি খাঁটি বাংলা কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ?
ক) সিংহাসন
খ) মনমাঝি
গ) নরাধম
ঘ) অনল
সঠিক উত্তর: (গ)
৪২. দিল্লীশ্বর কিসের উদাহরণ?
ক) কর্মধারয়
খ) তৎপুরুষ
গ) অলুকদ্বন্ধ
ঘ) দ্বন্ধ
সঠিক উত্তর: (খ)
৪৩. পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎপ্রত্যয় যুক্ত হয়ে কোন সমাস গঠিত হয়?
ক) তৎপুরুষ
খ) উপপদ তৎপুরুষ
গ) উপমিত কর্মধারয়
ঘ) উপমান কর্মধারয়
সঠিক উত্তর: (খ)
৪৪. সাধারণ ধর্মবাচক পদের সাথে উপমানবাচক পদের যে সমাস হয় তাকে কোন কর্মধারয় বলে?
ক) সাধারণ কর্মধারয়
খ) রূপক কর্মধারয়
গ) উপমিত কর্মধারয়
ঘ) উপমান কর্মধারয়
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৪৫. তৎপুরুষ সমাস কয় প্রকার?
ক) আট
খ) নয়
গ) দশ
ঘ) এগার
সঠিক উত্তর: (খ)
৪৬. কোনটি সমার্থক দ্বন্ধ সমাস?
ক) দুধে-ভাতে
খ) কাগজ-পত্র
গ) ভাই-বোন
ঘ) জমা-খরচ
সঠিক উত্তর: (খ)
৪৭. ‘বিশ্ববিখ্যাত’ সমস্তপদটি কোন সমাস নির্দেশ করে?
ক) মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
খ) সপ্তমী তৎপুরুষ
গ) চতুর্থী তৎপুরুষ
ঘ) উপমান কর্মধারয়
সঠিক উত্তর: (খ)
৪৮. কর্মধারয় সমাস নয় কোনটি?
ক) কদাচার
খ) মহারাজ
গ) মুখচন্দ্র
ঘ) মধুমাখা
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৪৯. পূর্বপদের প্রাধান্য থাকে কোন সমাসে?
ক) দ্বন্ধ সমাসে
খ) বহুব্রীহি সমাসে
গ) কর্মধারয় সমাসে
ঘ) অব্যয়ীভাব সমাসে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৫০. যে সমাসে প্রত্যেকটি সমস্যমান পদের অর্থের প্রাধান্য থাকে তাকে কী বলে?
ক) দ্বন্ধ সমাস
খ) কর্মধারয়সমাস
গ) দ্বিগু সমাস
ঘ) বহুব্রীহি সমাস
সঠিক উত্তর: (ক)
৫১. কোনটিতে পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পায়?
ক) দ্বিগু সমাস
খ) অব্যয়ীভাব সমাস
গ) পঞ্চ নদের সমাহার
ঘ) পঞ্চ নদীর সমাহার
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৫২. ‘হংসডিম্ব’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) হংসের ডিম্ব
খ) হংস ও ডিম্ব
গ) হংস হতে যে ডিম্ব
ঘ) হংসীর ডিম্ব
সঠিক উত্তর: (খ)
৫৩. নিচের কোনটি উপমিত কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ?
ক) ঘনশ্যাম
খ) স্নেহনীড়
গ) কুসুমকোমল
ঘ) করপল্লব
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৫৪. ‘ঈষৎ’ অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস কোনটি?
ক) আগাছা
খ) আজীবন
গ) আগমন
ঘ) আরক্তিম
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৫৫. ‘অন্তরীপ’ কোন বহুব্রীহি সমাসের সমস্ত পদ?
ক) প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
খ) নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি
গ) ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
ঘ) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (খ)
৫৬. ‘উদ্বেল’ কী অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস?
ক) আবেগ অর্থে
খ) অতিক্রম অর্থে
গ) বীপ্সা অর্থে
ঘ) সামীপ্য অর্থে
সঠিক উত্তর: (খ)
৫৭. ব্যাসবাক্যের অপর নাম কী?
ক) পূর্ণ বাক্য
খ) বিগ্রহ বাক্য
গ) বিস্তৃত বাক্য
ঘ) নতুন বাক্য
সঠিক উত্তর: (খ)
৫৮. ‘বিদ্যাহীন’ শব্দটি কোন ধরনের সমাস হবে?
ক) তৃতীয়া তৎপুরুষ
খ) পঞ্চমীতৎপুরুষ
গ) সমানাধিকরণ তৎপুরুষ
ঘ) ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (ক)
৫৯. কোনটি ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ?
ক) রাজপুত্র
খ) অভাব
গ) রান্নাঘর
ঘ) প্রাণপ্রিয়
সঠিক উত্তর: (খ)
৬০. সত্য বলে যে = সত্যবাদী – এটি কোন সমাসের অন্তর্গত?
ক) উপপদ তৎপুরুষ
খ) প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
গ) অলুক তৎপুরুষ
ঘ) দ্বিগু
সঠিক উত্তর: (ক)
৬১. নিচের কোনটি ‘বিপরীতার্থক দ্বন্ধ’?
ক) অহি-নকুল
খ) জমা-খরচ
গ) মাসি-পিসি
ঘ) হাট-বাজার
সঠিক উত্তর: (খ)
৬২. উপকরণবাচক বিশেষ্য পদ পূর্বপদে বসে কোন তৎপুরুষ সমাস হয়?
ক) ৩য়া
খ) ২য়া
গ) ৪র্থী
ঘ) ৫মী
সঠিক উত্তর: (ক)
৬৩. কোনটি নিত্য সমাস?
ক) অনুতাপ
খ) দর্শনমাত্র
গ) উপকূল
ঘ) পীতাম্বর
সঠিক উত্তর: (খ)
৬৪. ‘হাট-বাজার’ কোন সমাস?
ক) তৎপুরুষ
খ) কর্মধারয়
গ) বহুব্রীহি
ঘ) দ্বন্ধ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৬৫. কোনটি দ্বন্ধ সমাস?
ক) বেতাল
খ) মাতা-পিতা
গ) রাতকানা
ঘ) অঘাট
সঠিক উত্তর: (খ)
৬৬. পরপদে রাজি, গ্রাম, বৃন্দ, যূথ প্রভৃতি কোন সমাসে আছে?
ক) পঞ্চমী তৎপুরুষ
খ) ষষ্ঠী তৎপুরুষ
গ) তৃতীয়া তৎপুরুষ
ঘ) অলুক তৎপুরুষ
সঠিক উত্তর: (খ)
৬৭. ‘রাজপথ’ – এর ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) রাজার পথ
খ) রাজা নির্মিত পথ
গ) রাজাদের পথ
ঘ) পথের রাজা
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৬৮. ‘চিরকাল ব্যাপীয়া সুখী = চিরসুখী’ =- এটি কোন সমাসের উদাহরণ?
ক) মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
খ) রূপক কর্মধারয়
গ) দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
ঘ) বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (ক)
৬৯. ‘বিরানব্বই’ কোন সমাসের উদাহরণ?
ক) দ্বিগু
খ) সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি
গ) অব্যয়ীভাব
ঘ) নিত্য
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৭০. দ্বিগু সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক) সাতসমুদ্র
খ) প্রতিদিন
গ) নীলকন্ঠ
ঘ) মুখেভাত
সঠিক উত্তর: (ক)
৭১. ‘তুষারশুভ্র’ – এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) তুষারের ন্যায় শুভ্র
খ) তুষার শুভ্রের ন্যায়
গ) তুষার ও শুভ্র
ঘ) শুভ্র যে তুষার
সঠিক উত্তর: (ক)
৭২. তৎপুরুষ সমাসে কোন পদ প্রধান?
ক) পূর্বপদ
খ) পরপদ
গ) অন্যপদ
ঘ) উভয়পদ
সঠিক উত্তর: (খ)
আরও পড়ুন:
ঘুম কম হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
শিলাজিতের উপকারিতা ও অপকারিতা
৭৩. নিচের কোন সমস্ত পদটি দ্বিগু সমাস?ক) তেপায়া
খ) চৌচালা
গ) তেমাথা
ঘ) চারহাতি
সঠিক উত্তর: (গ)
৭৪. দ্বন্ধ সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের সম্বন্ধ বুঝাতে ব্যাসবাক্যে কয়টি অব্যয়পদ ব্যবহৃত হয়?
ক) একটি
খ) দুটি
গ) তিনটি
ঘ) চারটি
সঠিক উত্তর: (গ)
৭৫. কোনটি রূপক কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ নয়?
ক) বিষাদসিন্ধু
খ) ক্রোধানল
গ) মনমাঝি
ঘ) তুষারশুভ্র
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৭৬. খাঁটি বাংলা উপপদ তৎপুরুষ কোনটি?
ক) মাছিমারা
খ) সত্যবাদী
গ) পাদান
ঘ) নীরদ
সঠিক উত্তর: (ক)
৭৭. ‘প্রতিদ্বন্ধী’ অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস কোনটি?
ক) প্রতিবাদ
খ) প্রত্যুত্তর
গ) প্রতিচ্ছবি
ঘ) প্রতিদ্বন্ধী
সঠিক উত্তর: (খ)
৭৮. উপপদ তৎপুরুষ সমাস কোনটি?
ক) পকেটমার
খ) গৃহান্তর
গ) প্রভাত
ঘ) আরক্তিম
সঠিক উত্তর: (ক)
৭৯. ‘বিষাদসিন্ধু’ সমস্তপদটির ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) বিষাদ যেন সিন্ধু
খ) বিষাদ রূপ সিন্ধু
গ) বিষাদ যেমন সিন্ধু
ঘ) বিষাদময় সিন্ধু
সঠিক উত্তর: (খ)
৮০. উপমান কর্মধারয় সমাসের সমস্তপদ কোনটি?
ক) পান্নাসবুজ
খ) বীরসিংহ
গ) কালস্রোত
ঘ) রক্তকমল
সঠিক উত্তর: (ক)
৮১. প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি সমাস কোনটি?
ক) একঘরে
খ) হাতে খড়ি
গ) গায়ে হলুদ
ঘ) মুখে ভাত
সঠিক উত্তর: (ক)
৮২. ‘জায়া’ শব্দের স্থলে বহুব্রীহি সমাসে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
ক) দম
খ) জানি
গ) যুবতী
ঘ) পত্নী
সঠিক উত্তর: (খ)
৮৩. অব্যয়ীভাব সমাসে কোন পদ প্রধান?
ক) ভিন্নপদ
খ) উভয় পদ
গ) পরপদ
ঘ) পূর্বপদ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৮৪. নিচের কোনটি ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাসের ব্যাসবাক্য?
ক) ধীর বুদ্ধি যার
খ) নীল যে আকাশ
গ) দশ আনন যার
ঘ) লাঠিতে লাঠিতে যে লড়াই
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৮৫. ‘বহুব্রীহি’ শব্দের অর্থ কী?
ক) বহুমুখী
খ) বহুবৃদ্ধি
গ) বহু ধান
ঘ) বহু ধন
সঠিক উত্তর: (গ)
৮৬. ‘মনগড়া’ কোন সমাস?
ক) বহুব্রীহি
খ) কর্মধারয়
গ) তৎপুরুষ
ঘ) দ্বিগু
সঠিক উত্তর: (গ)
৮৭. খাতা-পত্র কোন অর্থে দ্বন্ধ সমাস?
ক) মিলনার্থক
খ) সমার্থক
গ) বিপরীতার্থক
ঘ) বিরোধার্থক
সঠিক উত্তর: (খ)
৮৮. নিচের কোনটি দ্বিগু সমাসের উদাহরণ?
ক) উপজেলা
খ) রাজপথ
গ) শতাব্দী
ঘ) চৌচালা
সঠিক উত্তর: (গ)
৮৯. ‘বালিকা বিদ্যালয়’ কোন সমাস?
ক) সাধারণ কর্মধারয়
খ) ষষ্ঠী তৎপুরুষ
গ) ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
ঘ) চতুর্থী তৎপুরুষ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৯০. সাধারণত চ্যুত, জাত, ভীত, গৃহীত অর্থে যে সমাস হয়তার নাম -�
ক) খাঁটি বাংলা তৎপুরুষ
খ) চতুর্থী তৎপুরুষ
গ) তৃতীয়া তৎপুরুষ
ঘ) পঞ্চমী তৎপুরুষ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৯১. ‘মাদক দ্বারা আসক্ত = মাদকাসক্ত’ – এটি কোন সমাস?
ক) তৎপুরুষ
খ) দ্বন্ধ
গ) অব্যয়ীবাব
ঘ) বহুব্রীহি
সঠিক উত্তর: (ক)
৯২. “মহৎমন যার” – এর সঠিক সমাসবদ্ধ পদ কোনটি?
ক) মহামনা
খ) মহৎমনা
গ) মহানমনা
ঘ) মহৎমন
সঠিক উত্তর: (খ)
৯৩. ‘যথাযোগ্য’ – শব্দটি কী অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস হয়েছে?
ক) অনিতক্রম্যতা
খ) বিরোধ
গ) সাদৃশ্য
ঘ) পশ্চাৎ
সঠিক উত্তর: (ক)
৯৪. সমাস শব্দের অর্থ কী?
ক) মিলন, সংক্ষেপ ও বিপরীতকরণ
খ) সংক্ষেপ, মিল ও নির্দিষ্টকরণ
গ) সংক্ষেপ, একপদীকরণ ও পদের ধারণা
ঘ) সংক্ষেপ, মিলন ও একপদীকরণ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৯৫. কোনটি নিত্য সমাসের উদাহরণ?
ক) উপনদী
খ) মনমাঝি
গ) নরপশু
ঘ) গ্রমান্তর
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৯৬. যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কোন সমাস বলে?
ক) দ্বন্ধ সমাস
খ) কর্মধারয় সমাস
গ) তৎপুরুষ সমাস
ঘ) বহুব্রীহি সমাস
সঠিক উত্তর: (খ)
৯৭. কোনটি নিত্য সমাসের সমস্তপদ?
ক) দেশান্তর
খ) সেতার
গ) বেতার
ঘ) সহোদর
সঠিক উত্তর: (ক)
৯৮. ‘জনৈক’ এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) এক যে জন
খ) জন যে এক
গ) এক এবং জন
ঘ) এক জন পর্যন্ত
সঠিক উত্তর: (খ)
৯৯. ‘স্মৃতিসৌধ’ – কোন সমাসের সমস্তপদ?
ক) কর্মধারয়
খ) দ্বন্ধ
গ) দ্বিগু
ঘ) নিত্য
সঠিক উত্তর: (ক)
১০০. ‘মুখচন্দ্র’ এর ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) মুখ চন্দ্রের ন্যায়
খ) চন্দ্র মুখের ন্যায়
গ) চন্দ্রের ন্যায় মুখ
ঘ) মুখের ন্যায় চন্দ্র
সঠিক উত্তর: (ক)
আমাদের সমাস কাকে বলে পোষ্ট সহ সব পোষ্ট গুলো প্রতিনিয়ত আপডেট করা হয়। বিসিএস,প্রাইমারি সহ সব পরীক্ষার প্রতিনিয়ত প্রশ্ন অনুযায়ী পোষ্ট গুলো আমরা আপডেট করি। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো।
এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
[…] […]
[…] […]