কার্বন কি

কার্বন কি

শেয়ার করুন

Table of Contents

কার্বন কি

কার্বন কি: আমাদের সাইটে বিসিএস সহ সব পরীক্ষার জন্য প্রতিটা বিষয়ে উদাহরণ সহ সমস্ত কিছু সহজ ভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয় এবং সাথে সব পরিক্ষার এমসিকিউ এর সমাধান সহ দেওয়া হয়। যদি আপনার প্রতিটা বিষয় সম্পর্কে পড়ে ভালো লাগে তাহলে প্লিজ টপিক গুলো শেয়ার করবেন। 

বিসিএস বিজ্ঞান : কার্বন (C) পর্যায় সারণির গ্রুপ 14 এর অধাতব রাসায়নিক উপাদান। যদিও প্রকৃতিতে বিস্তৃতভাবে কার্বন ছড়িয়ে আছে তবে প্রচুর পরিমাণে নয় । পৃথিবীর ভূত্বকের কেবলমাত্র 0.025 শতাংশ এই কার্বন।তবুও অন্যান্য উপাদানগুলির চেয়ে কার্বনের বেশি যৌগ রয়েছে। 1961 সালে কার্বন -12 আইসোটোপকে অক্সিজেন এর বিকল্প হিসাবে স্ট্যান্ডার্ডরুপে বেছে নেওয়া হয়েছিল, যার সাথে অন্যান্য সমস্ত উপাদানের পারমাণবিক ওজন পরিমাপ করা হয়। কার্বন -14 হল তেজস্ক্রিয় আইডিওটোপ যা রেডিওকার্বন ডেটিং এবং রেডিওলেবেলিংয়ে ব্যবহৃত হয়। (কার্বন কি)

কার্বন এর প্রতীক

কার্বনের প্রতীক হলো (C) এটির পারমাণবিক সংখ্যা ৬ এবং এর পারমাণবিক ভর হচ্ছে ১২।

নাম কার্বন
প্রতীক C
পারমাণবিক ক্রমাঙ্ক 6
মৌলের শ্রেণী অধাতু
পর্যায় সারণিতে অবস্থান 2 নং পর্যায়ে 14 তম শ্রেণি
প্রাপ্ত অবস্থা কঠিন
ঘনত্ব 1.8 – 2.1 গ্রাম / ঘন সেমি
পারমাণবিক ভর 12.0107 একক
ইলেকট্রন বিন্যাস=
যোজ্যতা =
2 , 4

4
কার্বন
(কার্বন কি)

বিজ্ঞানী টেন্যান্ট প্রমাণিত করেন বিশুদ্ধতম কার্বন হল হীরক। কার্বনঘটিত যৌগগুলি নিয়ে গড়ে উঠেছে জৈব রসায়ন (Organic Chemistry)। পর্যায় সারণীর দ্বিতীয় পর্যায়ের চতুর্থ শ্রেণীতে কার্বনের অবস্থান। কার্বনের যোজ্যতা 4 এবং এর সব যৌগই সমযােজী। মাটির তলা থেকে উত্তোলিত কয়লার মূল উপাদান হল কার্বন। 

কার্বন এর ধর্ম

এটি একটি অধাতু ওযদি চারটি মুক্ত ইলেক্ট্রন পেয়ে থাকে তবে যা টেট্রাভেলেন্ট বৈশিষ্ট্যের কারণে চারটি সমযোজী রাসায়নিক বন্ধন গঠন করতে সক্ষম।

কার্বনের রূপ কয়টি – চারপ্রকার

(i) অ্যানথ্রাসাইট (94.1% কার্বন) : অ্যানথ্রাসাইট হল সবচেয়ে উচ্চমানের কয়লা। এতে খুবই ধোঁয়া সৃষ্টি অল্প হয়। এই প্রকার কয়লায় কার্বনের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। অ্যানথ্রাসাইট কয়লা ধাতু নিষ্কাশনে বিজারক রূপে ব্যবহৃত হয়।
(ii) বিটুমিনাস (88.4% কার্বন ) : অ্যানথ্রাসইটের চেয়ে কম কার্বন থাকে। এটিও উচ্চমানের কয়লা। কোল গ্যাস উৎপাদনে এটি ব্যবহৃত হয়।
(iii) লিগনাইট (67% কার্বন ) : এটি নিম্নমানের কয়লা। দহনে প্রচুর ধোঁয়া উৎপন্ন হয়।
(iv) পিট কয়লা (60% কার্বন থাকে) : এটি সবচেয়ে নিম্নমানের কয়লা। বহুরূপতা (কার্বন কি)

বহুরূপতা কাকে বলে ?

বহুরূপতা (Allotropy) : নিজের মূল রাসায়নিক ধর্ম অক্ষুন্ন রেখে কিছু মৌল প্রকৃতিতে বিভিন্নরূপে আত্মপ্রকাশ করে। এই ধর্মকে বলে বহুরূপতা ও বিভিন্ন রূপকে বলে রূপভেদ। কার্বনের রূপভেদগুলির মধ্যে কার্বন, গ্রাফাইট এবং হীরা সুপরিচিত । কার্বন ছাড়া অন্য মৌলের ক্ষেত্রেও বহুরূপতা থাকতে পারে । সালাফারের ও বহুরূপতা দেখা যায়।

বহুরূপতার কারণ কি ?

(1) মৌলের কেলাসন পদ্ধতির পার্থক্য।
(2) মৌলের অণুর মধ্যে পরমাণুর সংখ্যার পার্থক্য।
(3) রূপভেদগুলিতে অভ্যন্তরীণ শক্তির আলাদা।

হীরক : দক্ষিণ আফ্রিকায় সম্পূর্ণ পৃথিবীর প্রায় 95% হীরক পাওয়া যায়। ভারতের গােলকুণ্ডায় হীরক পাওয়া যায়। এছাড়া ব্রাজিল ও রাশিয়াতেও হীরক মেলে। হীরকের ওজন মাপা হয় ক্যারট এককে। 1 ক্যারট = 0.2054 গ্রাম। 1 আন্তর্জাতিক ক্যারট = 0.200 গ্রাম।

পৃথিবী বিখ্যাত কতকগুলি হীরক হল  কোহিনূর (বর্তমানে ওজন 106 ক্যারট, মূল ওজন ছিল 186 ক্যারট), পিট (136.25 ক্যারট), হােপ (44:5 ক্যারট), কুলিনান (3032 ক্যারট)।

1893 খ্রিস্টাব্দে ফরাসী বৈজ্ঞানিক ময়সাঁ প্রথম কৃত্রিম হীরক প্রস্তুত করেন। প্রচণ্ড তাপ ও চাপ প্রয়ােগ করলে গ্রাফাইট কৃত্রিম হীরকে রূপান্তরিত হয়। হীরক সবচেয়ে কঠিন পদার্থ এবং এর দ্বারা কাচ কাটা যায়। যে হীরক দ্বারা কাচ কাটা হয় তাকে বলে বাের্ট। কালো রঙের হীরককে বলে কার্বোনেডাে। হীরকের উপর শুধুমাত্র বা বোরন কার্বাইড (B4C) দিয়ে দাগ কাটা যায়। হীরক তাপ পারলেও , বিদ্যুতের পরিবহণ করতে পারে না। কৃত্রিম হীরক বা কাচের ভেতর দিয়ে X-Ray বা রঞ্জন রশ্মি যেতে পারে না, কিন্তু প্রাকৃতিক হীরকের মধ্য দিয়ে X-Ray যেতে পারে। (কার্বন কি)

গ্রাফাইট কী (Graphite) : 

একই মৌল হলেও গ্রাফাইট তড়িৎ পরিবহণ করতে পারে, যদিও এটি অধাতু। গ্রাফাইট নরম ও পিচ্ছিল হয়। এটি ধূসর রঙের। পেন্সিলের সিস তৈরিতে, ব্যাটারি প্রস্তুতিতে, পারমাণবিক চুল্লিতে, বৈদ্যুতিক চুল্লিতে এবং মুচি প্রস্তুতিতে গ্রাফাইট প্রয়োজন হয়।

অঙ্গার বা চারকোল : অঙ্গার হল নরম, কালো এবং সচ্ছিদ্র। চারকোল জলে ভাসে, কারণ এর ছিদ্রে বাতাস থাকে। চারকোল বিদ্যুৎ ও তাপের কুপরিবাহী। চারকোলের গ্যাস অধিশোষণ করার ক্ষমতা রয়েছে।

অঙ্গার তিন প্রকার যথা কার্বনকয়লা, শর্করা কয়লা এবং প্রাণীজ কয়লা। চিনির জলীয় অংশ (গাঢ় H,SO, দিয়ে) শােষণ করে নিলে যে কালো বিশুদ্ধ কার্বন পড়ে থাকে এটা শর্করা কয়লা

জীবজন্তুর হাড়কে বকযন্ত্রে অন্তর্ধূম পাতন করলে প্রাণীজ কয়লা হিসাবে অস্থিভস্ম ও আইভরি ব্ল্যাক প্রাপ্ত হয়।

বাতাসের অনুপস্থিতিতে নারকেলের খোলের অন্তর্ধূম পাতন করে যে অনিয়তাকার কার্বন প্রাপ্ত হয়, তাকে বলে সক্রিয় চারকোল। এটি গ্যাস শােষণ করতে পারে, স্বাদ নষ্ট করে এবং বিরঞ্জন করতে পারে। গুঁড়া কোক ও বালির (সিলিকেট) মিশ্রণকে (5:3 অনুপাতে) তড়িৎ চুল্লিতে 1500°C-2000°C উষ্ণতায় উত্তপ্ত করে সিলিকন কার্বাইড তৈরি করা হয়।

সিলিকন কার্বাইড (SiC) খুবই উজ্জ্বল, কালো ও কঠিন, একে বলে কার্বোরাণ্ডাম। অঙ্গার উৎকৃষ্ট বিজারক। বিভিন্ন প্রকার ঔষধ, গ্যাস মুখোশ, সক্রিয় চারকোল, বারুদ, বাজি, কালো রঙ ইত্যাদি প্রস্তুত করতে অঙ্গার প্রয়োজন হয়।

কোক (Coke) : অ্যানথ্রাসাইট কয়লাকে অন্তর্ধূম পাতন করে কোক পাওয়া যায়। অন্তধূম পাতন উচ্চ উষ্ণতায় করলে হার্ড কোক পাওয়া যায়। কম তাপমাত্রায় অন্তর্ভূম পাতন করলে সফট কোক পাওয়া যায়। ওয়াটার গ্যাস, প্রডিউসার গ্যাস প্রস্তুত করতে, রান্নার কাজে, ধাতু নিষ্কাশনে বিজারকরূপে কোক প্রয়োজন হয়। (কার্বন কি)

গ্যাস কার্বন (Gas Carbon): কয়লার অন্তর্ধূম পাতনে যে শক্ত কালো অঙ্গার পাওয়া যায় তাকে বলে গ্যাস কার্বন। এটা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহণ করতে পারে। ব্যাটারি তৈরিতে, আর্ক আলো প্রস্তুতে, ডায়নামো, বৈদ্যুতিক মােটরে গ্যাস কার্বন ব্যবহৃত হয়।

বুলি বা ভুসাকালি (Lamp Black) : ভুসাকালি অনিয়তাকার এবং কালো। এটি বিদ্যুৎ ও তাপ পরিবহণ করতে পারে না। জাপান ব্ল্যাক নামে কালো রঙ এবং পালিশ, জুতোর কালি, ছাপার কালি ইত্যাদি তৈরি করতে ঝুল বা ভুসাকালি ব্যবহৃত হয়।

ক) মুক্ত অবস্থায় কার্বন

মুক্ত অবস্থায় কার্বনকে হীরক এবং গ্রাফাইট রূপে স্ফটিকাকারে এবং কয়লারূপে অনিয়তাকারে পাওয়া যায়।

খ) অন্যান্য মৌলের সঙ্গে যুক্ত অবস্থায়

  • ১. প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের অপরিহার্য উপাদান হলো কার্বন।
  • ২. কার্বনকে হাইড্রোজেনের সঙ্গে হাইড্রোকার্বনরূপে পেট্রোলিয়াম, মার্স গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস প্রভৃতির মধ্যে পাওয়া যায়।
  • ৩. অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর সঙ্গে কার্বনকে কার্বোহাইড্রেট রূপে চিনি, গ্লুকোজ, স্টার্চ প্রভৃতির মধ্যে পাওয়া যায়।
  • ৪. অক্সিজেন, হাইড্রোজেন এবং নাইট্রোজেনের সঙ্গে প্রোটিন এবং
  • ৫. কার্বনের যৌগ রূপে ডলোমাইট MgCO3, CACO3 লাইমস্টোন প্রভৃতির মধ্যে পাওয়া যায়।
  • ৬. বায়ুর একটি উপাদান হলো কার্বন-ডাই-অক্সাইড
  • ৭. তেল ও চর্বি জাতীয় পদার্থের কার্বন পাওয়া যায়।

কার্বনের বহুরূপতা

অনেক সময় দেখা যায়, একই মৌলিক পদার্থ ভিন্ন ধর্ম বিশিষ্ট হয়।কোন কোন মৌলিক পদার্থ নিজের মূল রাসায়নিক ধর্ম অক্ষুন্ন রেখে বিভিন্নরূপে আত্মপ্রকাশ করতে পারে। একই মৌলের বিভিন্ন রূপে প্রকাশিত হওয়ার এই বিশেষ ধর্মকে বহুরূপতা বলে। মৌলিক পদার্থের বিভিন্ন রূপকে রূপভেদ বলে।এই সব মৌলের বিভিন্ন রূপের মধ্যে ভৌত ধর্মের পার্থক্য বেশি দেখা যায়। এদের রাসায়নিক ধর্মেও সামান্য পার্থক্য দেখা যায়।

বহুরূপতার কারণ
ক) মৌলের কেলাসন পদ্ধতির পার্থক্য।
খ) মৌলের অণুর মধ্যে পরমাণুর সংখ্যার তারতম্য হলেও বহুরূপতা দেখা যায়। যেমন অক্সিজেন O2 এবং ওজন O3
গ) অণুর মধ্যে পরমাণু গুলির অবস্থানের তারতম্যের জন্য বহুরূপতা দেখা যায়। কার্বন ও গন্ধকের বহুরূপতা এই কারণে হয়ে থাকে। (কার্বন কি)

ঘ) বিভিন্ন রূপভেদের অভ্যন্তরীণ শক্তির তারতম্যের জন্য অনেক সময় বহুরূপতা দেখা যায়। যেমন রম্বিক সালফারে তাপ প্রয়োগ করলে মনোক্লিনিক সালফারে পরিণত হয়। কাজেই মনোক্লিনিক সালফারে অভ্যন্তরীণ শক্তি বেশি থাকে। কার্বন সালফার ফসফরাস অক্সিজেন এবং আরও অনেক মৌলের বহুরূপতা দেখা যায়। অক্সিজেনের একটি বহু রূপ হল ওজোন গ্যাস।

কার্বনের রূপভেদ

কার্বন প্রাকৃতিক ভাবে দুই প্রকারের হয়
ক) কেলাসাকার
খ) অনিয়তাকার

ক) কেলাসাকার কার্বনের রূপভেদ
ক. হীরক এবং
খ. গ্রাফাইট
খ) অনিয়তাকার কার্বনের রূপভেদ
১. অঙ্গার বা চারকোল, উৎস অনুসারে দুই রকমের অঙ্গার আছে যথা
• প্রাণীজ অঙ্গার এবং
•উদ্ভিদজ অঙ্গার

লবণ এবং প্রশমন : লবনের শ্রেণীবিভাগ

হিরা বা হীরক


দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল, রাশিয়া এবং ভারতের গোলকুণ্ডাতে ফেরত পাওয়া যায়। হীরক দুই রকম অবস্থায় পাওয়া যায়- একরকম হলো উজ্জ্বল, স্বচ্ছ কেলাসিত, প্রতিসারঙ্ক বেশি, তাই আলো পড়লে জ্বলজ্বল করে। অন্যরকম হলো কাল অসচ্ছ- এর নাম কার্বনেডো। আপেক্ষিক গুরুত্ব 3.5।
হীরকের ব্যবহার
উজ্জ্বল দ্যুতির জন্য রত্ন রূপে ব্যবহার করা হয়। হীরক দিয়ে কাচ কাটা হয়। পাথর ছিদ্র করা এবং পালিশ করার কাজে কার্বনেডো লাগে। (কার্বন কি)

গ্রাফাইট কি


শ্রীলংকা, সাইবেরিয়া, আমেরিকা এবং ইটালিতে পাওয়া যায়। গ্রাফাইট ধূসর বর্ণের কেলাসিত পদার্থ ও চকচকে। স্পর্শে নরম ও পচ্ছিল। তড়িৎ পরিবহন করে। আপেক্ষিক গুরুত্ব 2.25।
ব্যবহার
পেন্সিলের শীষ, উচ্চ তাপ সহ মুচি, ব্যাটারির তড়িৎ দ্বার, বৈদ্যুতিক চুল্লির তড়িৎদ্বার, ইলেক্ট্রোটাইপ, লুব্রিকেটিং তেল, লোহার দ্রব্য ও বারুদ পালিশ করতে এবং পারমাণবিক চুল্লিতে গ্রাফাইট ব্যবহার করা হয়।

  • ১. অঙ্গার বা চারকোল
  • অনিয়তাকার কালো রংয়ের কঠিন পদার্থ। এর মধ্যে অনেক ছিদ্র আছে। তাপ ও তড়িৎ এর সুপরিবাহী।
  • ∆ কাঠের গুঁড়োকে বাতাসের অবর্তমানে লোহার বকযন্ত্রে উত্তপ্ত করে অন্তর্ধূম পাতন করলে বাকযন্ত্রে অবশেষরূপে কাঠ কয়লা পাওয়া যায়।
  • ব্যবহার
  • জ্বালানি রূপে, বিজারক রূপে ও বারুদ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়।
  • ∆ শর্করা কয়লা
  • চিনি জাতীয় পদার্থের দ্রবণের সঙ্গে গারো সালফিউরিক এসিড যোগ করলে, গারো সালফিউরিক এসিডের চীনির অনুর থেকে জলীয় অংশ শোষণ করে নেয়। হলে পড়ে থাকে বিশুদ্ধ কার্বন।এইভাবে যে কয়লা পাওয়া যায় তাকে পাতিত জলের ধুলে এবং তারপরে শুষ্ক করলে বিশুদ্ধ কার্বন পাওয়া যায়

ব্যবহার

  • পরীক্ষাগারে বিশুদ্ধ কার্বন রূপে শর্করা কয়লা ব্যবহৃত হয়।
  • ∆ জীবজন্তুর হারকে চর্বিমুক্ত করার পর গুঁড়ো করে অন্তর্ধূম পাতন করলে অবশেষরূপে প্রাণিজ কয়লা পাওয়া যায়।
  • ব্যবহার
  • চিনি শোধন, আইভরি ব্ল্যাক নামে কালো রং প্রস্তুতিতে ব্যবহার হয়।
  • ২. ভুসাকালি
  • তেলকে বা প্রাকৃতিক গ্যাসকে কম বাতাসে দহন করলে ভুসাকালি পাওয়া যায়। রান্না ঘরের ঝুল বা চোখের কাজলও ভুসা কালি।
  • ব্যবহার
  • ছাপার কালি, জুতোর কালে ও কালো রং প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়।
  • ৩. কোক
  • লোহার বকযন্ত্রে কয়লা রেখে অন্তর্ধূমপাতন করলে অবশেষে রুপে কোক পাওয়া যায়। পাতিত দ্রব্য রূপে কোল গ্যাস, অ্যামোনিয়া দ্রব, আলকাতরা গ্যাস কার্বন প্রভৃতি পাওয়া যায়।
  • ব্যবহার
  • জ্বালানি রূপে, ধাতুবিদ্যায় বিজারক রূপে, প্রডিউসার গ্যাস, ওয়াটার গ্যাস প্রস্তুতিতে, কৃত্রিম পেট্রোল প্রস্তুতিতে ব্যবহার হয়।
  • ৪. গ্যাস কার্বন
  • লোহার বকযন্ত্রে কয়লার অন্তর্ধূম পাতনের সময় বকযন্ত্রের গায়ে কাল গুড়োর আকারে যে আস্তরণ পাওয়া যায় তাকেই গ্যাস কার্বন বলে।
  • ব্যবহার
  • আর্ক আলো, ব্যাটারির তড়িৎদ্বার, ডায়নামো এবং মোটরের ব্রাশ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়।
  • ৫. উজ্জীবিত কয়লা
  • নারকেলের খোলকে অন্তর্ধূম পাতন করলে এই কয়লা পাওয়া যায়। এই কার্বনের গ্যাস শোষণ করার ক্ষমতা আছে।
  • ব্যবহার
  • গ্যাস মুখোশ প্রস্তুতিতে, পেটের অসুখে অষুধ রূপে ব্যবহৃত হয়। (কার্বন কি)

আরও পড়ুন : পদার্থের অবস্থা ও পরিবর্তন সহ ব্যাখ্যা এবং এমসিকিউ

অ্যাসিড ক্ষার ও ক্ষারক: ধর্ম ও সনাক্তকরণ

কার্বনের বিভিন্ন রূপ ভেদগুলি দেখতে বিভিন্ন হলেও তারা প্রত্যেকেই আসলে কার্বন ছাড়া অন্য কিছু নয় তার প্রমাণ

কার্বনের বিভিন্ন রূপভেদ গুলির প্রত্যেকটি সমপরিমাণ নিয়ে বিশুদ্ধ এবং শুষ্ক অক্সিজেনের মধ্যে পৃথকভাবে দহন করানো হলো। এর ফলে প্রত্যেক ক্ষেত্রেই বর্ণহীন গন্ধহীন গ্যাস নির্গত হয়, যা স্বচ্ছ চুন জলকে ঘোলা করে। এর থেকে প্রমাণিত হয় যে, প্রতিটি রূপভেদের দহনে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়। আরও দেখা গেল, প্রতিটি রূপভেদ এর দহনে উৎপন্ন কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ একই হয়।এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে কার্বনের রূপভেদ গুলির প্রত্যেকে কার্বন ছাড়া অন্য কিছু নয়।

কার্বন ইস্পাতের সুবিধাসমূহ

কার্বন ইস্পাত মূলত দুই বা ততোধিক ধাতুর বিশেষ সংমিশ্রণ। যাতে কার্বনের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। সহজ কথায়, এটি স্টেইনলেস স্টিল এবং ঢালাই লোহার মিশ্রণ যা রান্না করার জন্য উপযুক্ত। কয়েকটি বিশেষ কারণে এটি রান্না বিশেষজ্ঞের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। জেনে নিন কারণ-

বহুমুখী

বিশেষজ্ঞদের মতে, অন্যান্য ধাতুর তুলনায় কার্বন ইস্পাত তাপ খুব বেশি সময় ধরে রাখে এবং অত্যন্ত টেকসই। চুলার জন্য সর্বত্র এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি গ্রিল এবং এমনকি ক্যাম্পফায়ার রান্নার জন্য ভাল কাজ করে।

দ্রুত গরম হয়

কার্বন ইস্পাত ঢালাই লোহার চেয়ে দ্রুত গরম হয়ে যায়। কাস্ট-আয়রনের জন্য ১০-৩০ মিনিটের প্রিহিটিং প্রয়োজন সেখানে কার্বন ইস্পাত কেবল ৩-৫ মিনিট সময় নেয়। এটি কেবল রান্নার সময়ই সাশ্রয় করে না, প্রচুর জ্বালানিও সাশ্রয় করে

ননস্টিক

ঢালাই লোহার একটি অমসৃণ পৃষ্ঠ রয়েছে কিন্তু কার্বন ইস্পাতের ননস্টিক পৃষ্ঠ থাকার কারণে রান্না সহজ করে তোলে। এছাড়া কার্বন ইস্পাতের প্যানে মরিচা পড়ে না।

ওজনে হালকা

ঢালাই লোহা বা স্টেইনলেস স্টিলের তুলনায় কার্বন ইস্পাত পাতলা এবং হালকা। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০ ইঞ্চি স্কিললেটের ওজন প্রায় ৫-৬ পাউন্ড। একই আকারের একটি কার্বন ইস্পাত প্যানের ওজন ৩-৪ পাউন্ড।

স্ক্র্যাচমুক্ত

ননস্টিক প্যানের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সময়ের সাথে সাথে এগুলো আঠালো হয়ে যায় ফলে পরে ব্যবহার করা যায়না। তবে কার্বন স্টিলের সাহায্যে প্যানটি একবার ভালো করে পলেপ দিলে এটি ননস্টিক পৃষ্ঠ দেয় ফলে নিয়মিত ননস্টিক প্যানগুলোর তুলনায় দীর্ঘায়িত হয়।

সস্তা

বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্বন স্টিলের কথা এলে সবচেয়ে বড় পয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি হলো দামের পয়েন্ট। ঢালাই লোহা এবং কার্বন ইস্পাত দাম একই হয়। কার্বন ইস্পাত স্টেইনলেস স্টিল প্যানের তুলনায় সস্তা।

কার্বনের বহুমুখী ব্যবহার

● বহুরূপতা হলো – প্রকৃতিতে একই মৌলের ভিন্ন ভিন্ন রূপে অবস্থান করার প্রবণতা।
● কার্বন একটি – বহুরূপী সৌল।
● কার্বনের রূপভেদ হলো – হীরক ও গ্রাফাইট।
● অধাতু হলেও বিদ্যুৎ পরিবহন করে – গ্রাফাইট।
● প্রকৃতিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ হলো – হীরক।
● কাঁচ কাটতে ব্যবহৃত হয় – হীরা।


● যে মৌলের যৌগের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি – কার্বন।
● উড পেন্সিলের সীসরূপে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট।
● নতুন অাবিস্কৃত যৌগ ‘বোরোজেন’ হীরক অপেক্ষা – কঠিন।
● কার্বন সবচেয়ে বেশি অাছে – অ্যানথ্রাসাইড কয়লায়।
● একখন্ড হীরক হচ্ছে – একটি বৃহৎ অণু।
● হীরক উজ্জ্বল দেখায় – পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য।
● কয়লার মূল উপাদান – কার্বন।
● ক্যাটেনেশন ধর্ম দেখায় – কার্বন।


● পীট কয়লার বৈশিষ্ট্য – নরম ও ভেজা।


● জৈব যৌগ হলো – কার্বন ও অন্যান্য মৌলের সমন্বয়ে গঠিত যৌগ।
● কার্বন পরমাণুবিহীন প্রায় সকল যৌগ – অজৈব যৌগ।
● সাধারণ ড্রাইসেলে ধনাত্মক পাত হিসেবে ব্যবহৃত হয় – কার্বনদণ্ড।
● শুষ্ক কোষে ইলেকট্রন দান করে – কার্বনদণ্ড।
● মসৃণকারক হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট।
● পারমাণবিক চুল্লীতে নিউট্রনের গতি হ্যাসের জন্য মন্থরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়, – গ্রাফাইট।
● কালো রং হিসেবে ছাপার কালিতে ব্যবহৃত হয় – ভুষা কয়লা।
● কার্বন হলো – একটি বিজারক পদার্থ।


● চিনি শোধন করতে ব্যবহৃত হয় – প্রাণিজ কয়লা।
● ধাতু নিষ্কাশনে ব্যবহৃত হয় – কাঠ কয়লা।
● নরম ও সাবানের মতো পিচ্ছিল হওয়ায় গ্রাফাইট ব্যবহৃত হয় – কলকব্জায় পিচ্ছিলকারক বা লুব্রিকেন্ট হিসেবে।
● গ্রাফাইট থেকে সীস তৈরি হয় – কাদা মিশিয়ে।
● এক্সরের সাহায্যে চেনা যায় – অাসল না নকল হীরা।
● হীরকচূর্ণ দিয়ে তৈরি করা হয় – রং।


● অপর্যাপ্ত অাবদ্ধ পাত্রে প্রাণীর হাড় ও রক্ত রেখে তাপ প্রয়োগ করলে বিধ্বংসী পাতনের ফলে এক প্রকার কয়লা উৎপন্ন হয় একে বলে – প্রাণিজ কয়লা।
● প্রাণিজ দেহের হাড়ের বিধ্বংসী পাতনের ফলে উৎপন্ন কয়লাকে বলে – অস্থিজ কয়লা।
● অস্থিজ কয়লাকে HCI দ্বারা প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা হয় – অাইভরি ব্ল্যাক।
● আইভরি ব্ল্যাক ব্যবহৃত হয় – কালো রং হিসেবে।

কার্বন
কার্বন

কার্বন ও কার্বনঘটিত যৌগ – প্রশ্ন ও উত্তর

1. নিচের কোনটি তড়িৎ পরিবহন করতে পারে
– কার্বোরান্ডাম
– ডায়মন্ড
– গ্রাফাইট
– সিলিকা

2. PbCO3 থেকে CO2 প্রস্তুত করার জন্য ব্যবহার করা হয়


– গাঢ় সালফিউরিক অ্যাসিড
– লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড
– লঘু নাইট্রিক অ্যাসিড
– লঘু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড

3. পিচ্ছিলকারক পদার্থ (Lubricant) হিসেবে ব্যবহৃত হয়
– ফুলারিন
– গ্রাফাইট
– ভুসাকালি
– গ্যাস কার্বন

4. C60, C70 এগুলো আসলে কি
– গ্যাস কার্বন
– ফুলারীন
– চারকোল
– গ্রাফাইট

5. ব্লিচিং পাউডারের সঙ্গে কার্বন ডাই অক্সাইড এর বিক্রিয়ায় পাওয়া যায়
– HCl গ্যাস
– অক্সিজেন
– হাইড্রোজেন
– ক্লোরিন

6. কার্বন-ডাই-অক্সাইড একটি
– আম্লিক অক্সাইড
– ক্ষারকীয় অক্সাইড
– উভধর্মী অক্সাইড
– প্রশম অক্সাইড

আরও জানুন : পদার্থের শ্রেণীবিভাগ, পরিবর্তন ও গঠনসহ এমসিকিউ

7. কার্বন মনো অক্সাইড এর শোষক হল
– FeSO4 দ্রবণ
– কস্টিক পটাশ দ্রবণ
– অ্যামোনিয়া যুক্ত কিউপ্রাস ক্লোরাইড দ্রবণ
– ক্ষারীয় পাইরোগ্যালেট দ্রবণ

8. উচ্চচাপে উত্তপ্ত NaOH এর সঙ্গে বিক্রিয়ায় কার্বন মনো অক্সাইড উৎপন্ন করে কে ?
 Na এসিটেট
সোডিয়াম অক্সালেট
 সোডিয়াম ফরমেট
Na বেনজোয়েট

9. শর্করাতে কার্বন আছে তা প্রমাণ করা যায় শর্করার ______ করে
– জারণ এর সাহায্যে
– বিজারণ এর সাহায্যে
– আদ্র বিশ্লেষণ করে
– নিরুদন করে

10. ফসজিন এর রাসায়নিক নাম কি ?
– ফসফরাস ট্রাই ক্লোরাইড
– কার্বনিল ক্লোরাইড
– ফসফরাস অক্সিক্লোরাইড
– ফসফিন

11. CO2 সম্পর্কে কোনটি প্রযোজ্য নয় ?
– আম্লিক অক্সাইড
– কার্বনেট উৎপাদনকারী
– বিজারক
– এটি যুত যৌগ গঠন করে না

12. কার্বোরান্ডাম হল–
– বোরন নাইট্রাইড
– কোয়ার্জ
– ক্যালসিয়াম কার্বাইড
– সিলিকন কার্বাইড

13. নিচের কোনটি লেড পেন্সিলে থাকে ?
– FeS
– গ্রাফাইট
– PbS
– Pb (কার্বন কি)

14. কার্বন মনোঅক্সাইড সম্পর্কে কোনটি ঠিক নয়
– CO একটি লিগ্যান্ড কারণ কার্বন পরমাণুর ওপর একটি নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন জোড় আছে
– কার্বন মনোক্সাইড অনুটি অধ্রুবীয়
– CO অণুতে কার্বনের সংকরায়ন sp
– ধাতু নিষ্কাশনে এটি বিজারক হিসাবে ব্যবহৃত হয়

15. উত্তপ্ত HNO3 চারকোল এর সঙ্গে বিক্রিয়ায় গঠন করে
– বেঙ্জিন হেক্সাকার্বক্সিলিক অ্যাসিড
– CO
– CO2
– C6H5COOH

16. কোনটি কার্বনের অনিয়তাকার রূপভেদ ?
– কোক
– হীরক
– ফুলারিন
– গ্রাফাইট

17. কোনটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন নয়
– CH4
– C2H6
– C2H4
– C3H8

18. কার্বনের কোন রূপভেদ টিকে কালো সীসা বলা হয়
– চারকোল
– হীরক
– গ্রাফাইট
– গ্যাস কার্বন

19. কোন যৌগটিতে কার্বন কার্বন দিবন্ধন আছে
– C2H6
– HCHO
– C2H4
– C2H2

20. কাঠ কয়লা গ্যাস মুখোশ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়, কারণ – 
– এটি গ্যাস গুলি কে অধিশোষণ করে
– ক্ষতিকারক গ্যাস গুলি কে জারিত করে
– ক্ষতিকারক গ্যাসগুলোকে অক্ষতিকারক পদার্থের পরিণত করে
– গ্যাস গুলিকে শোষণ করে

আরও mcq আমরা দেখে নেই

প্রশ্নঃ বহুরূপী মৌল কোনটি?

  1. ক.কার্বন
  2. খ.সোডিয়াম
  3. গ.ক্যালসিয়াম
  4. ঘ.অ্যালুমিনিয়াম

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ ওয়াটার গ্যাসের উপাদানগুলো কি কি?

  1. ক.হাইড্রোজেন ও কার্বন মনোক্সাইড
  2. খ.হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন
  3. গ.হাইড্রোজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের
  4. ঘ.হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেন

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহৃত হয়-

  1. ক.আগুন নেভাতে
  2. খ.রকেটে জ্বালানি হিসাবে
  3. গ.রেফ্রিজারেটরে
  4. ঘ.অ্যামোনিয়া তৈরিতে

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন এসিড ব্যবহার করা হয়?

  1. ক.সাইট্রিক এসিড
  2. খ.নাইট্রিক এসিড
  3. গ.হাইড্রোক্লোরিক এসিড
  4. ঘ.টারটারিক এসিড

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ নিচের কোনটি কার্বনের বহুরূপ?

  1. ক.স্বর্ণ
  2. খ.হীরক
  3. গ.ইউরেনিয়াম
  4. ঘ.প্লাটিনাম

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ কোন মৌলটি হ্যলোজেনের অন্তর্ভূক্ত-

  1. ক.সালফার
  2. খ.নাইট্রোজেন
  3. গ.অক্সিজেন
  4. ঘ.আয়োডিন

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ এসিড/অম্ল বৃষ্টির জন্য দায়ী কোন গ্যাসটি?

  1. ক.কার্বন ডাই অক্সাইড (Co2)
  2. খ.সালফার ডাই অক্সাইড (SO2)
  3. গ.নাইট্রোজেন মনোক্সাইড (NO)
  4. ঘ.নাইট্রাস অক্সাইড (N2O)

উত্তরঃ খ, গ

প্রশ্নঃ নিস্ক্রিয় গ্যাস নয়–

  1. ক.অক্সিজেন
  2. খ.নিয়ন
  3. গ.হিলিয়াম
  4. ঘ.আর্গন

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ নিচের কোনটি অণু গঠন করেনা

  1. ক.নিয়ন
  2. খ.আর্গন
  3. গ.ফ্লোরিন
  4. ঘ.ক ও খ উভয়ই

উত্তরঃ 

প্রশ্নঃ কোন মৌলটি সবচেয়ে বেশি নিষ্ক্রিয় (Inter)?

  1. ক.H
  2. খ.He
  3. গ.N
  4. ঘ.O

উত্তরঃ 

আমাদের পোষ্ট গুলো প্রতিনিয়ত আপডেট করা হয়। বিসিএস,প্রাইমারি সহ সব পরীক্ষার প্রতিনিয়ত প্রশ্ন অনুযায়ী পোষ্ট গুলো আমরা আপডেট করি। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো।

এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!

One Comment to “কার্বন কি”

  1. […] আরও দেখুন : কার্বন । কার্বনের রুপভেদ – বৈশিষ্ট – ধ… […]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *