সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলার উপকারিতা :- কলা একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর উপকারী পুষ্টিগুণ। কলা হলো মিনারেল, ভিটামিন ও ফাইবারে সমৃদ্ধ। এ ছাড়া কলায় রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম। একটি মাঝারি সাইজের কলায় প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতেও নিয়মিত কলা খাওয়া জরুরি। কলা মিষ্টি হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীরা এড়িয়ে চলেন। কিন্তু কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ খুবই কম। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন। শরীরে শক্তি জোগাতে কলার জুড়ি মেলা ভার। গরমে রোদ থেকে ফিরে অনেক সময় খুব দুর্বল লাগে। তখন চাঙ্গা হতে একটি কলা খেয়ে নিতে পারেন। কলার উপকারিতা
ওজন কমে গেলেও চিকিৎসকরা অনেক সময় কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
রাত এ কলা খাওয়ার উপকারিতা
রাতে কলা খেলে কি হয়?
রাতে ফল খাওয়া নিয়ে অনেকেরই নানা মত। বিশেষ করে রাতে কলা খেতে মানা করেন অনেকে। পুষ্টিবিদদের মতে, কলা এমন একটি ফল যা খুবই স্বাস্থ্যকর। দেহের প্রচুর শক্তি দেয়। তবে সর্দি লেগে থাকলে এবং অ্যাজমার সমস্যা থাকলে রাতে না খাওয়া উচিত। তবে ব্যায়ামের পর এবং সকাল-বিকালে খেলে কোনো সমস্যা নেই। কলায় আছে প্রচুর পটাশিয়াম। কাজেই ক্লান্তিকর দিনের পর গভীর ঘুমের জন্যে রাতে কলা উপকারি হতে পারে। পেশিকে আরাম দেয় পটাশিয়াম। সন্ধ্যা বা বিকালের দিকে একটি-দুটি কলা খেলে রাতে ভালো ঘুমের প্রস্তুতি নেয় দেহ।
বড় সাইজের একটি কলায় রয়েছে ৪৮৭ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। প্রাপ্তবয়স্কের দেহে প্রতিদিনের চাহিদার ১০ শতাংশ সরবরাহ করে এই সাইজের একটি কলা। একটি কলায় রয়েছে মাত্র ১০৫ ক্যালোরি। কাজেই আপনি যদি ডিনারে ৫০০ ক্যালোরির কম গ্রহণ করতে চান তো এক কাপ দুধ আর দু’টো কলা খেয়ে ফেলতে পারেন। তবে ব্যায়ামের পর এবং সকাল-বিকালে খেলে কোনো সমস্যা নেই। পাকস্থলীর এডিস নিয়ন্ত্রণ করে কলা। রাস্তা বা বাসার ভাজা-পোড়া খেয়ে যাদের অবস্থা খারাপ, তারা রাতে কলা খেলে জ্বালা-পোড়া কমে যাবে। কলা কিন্তু পাকস্থলীর আলসারও নিরাময় করে।
এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম। কাজেই ক্লান্তিকর দিনের পর গভীর ঘুমের জন্যে রাতে কলা উপকারী হতে পারে। পেশিকে আরাম দেয় পটাশিয়াম। সন্ধ্যা বা বিকালের দিকে একটি-দুটি কলা খেলে রাতে ভালো ঘুমের প্রস্তুতি নেয় দেহ। বড় সাইজের একটি কলায় রয়েছে ৪৮৭ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। প্রাপ্তবয়স্কের দেহে প্রতিদিনের চাহিদার ১০ শতাংশ সরবরাহ করে এই সাইজের একটি কলা। একটি কলায় রয়েছে মাত্র ১০৫ ক্যালোরি। কাজেই আপনি যদি ডিনারে ৫০০ ক্যালোরির কম গ্রহণ করতে চান তো এক কাপ দুধ আর দুটো কলা খেয়ে ফেলতে পারেন।
অনেকের রাতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে অস্থিরতা শুরু হয়। সেক্ষেত্রে কলা সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর। এই ফল যথেষ্ট মিষ্টি।
কখন, কীভাবে খাবেন
ভারী খাবারের সঙ্গে কলা না খাওয়াই ভাল। খাবার খাওয়ার এক থেকে দেড় ঘণ্টা পরে কলা খাবেন। কলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এই সময়ের ব্যবধানে খেলে ফাইবার সহজেই শরীর গ্রহণ করতে পারবে।
অনেকে সরাসরি কলা খেতে পছন্দ করেন না। সে ক্ষেত্রে কলার স্মুদি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আবার ফলের স্মুদির সঙ্গেও কলা মিশিয়ে নেওয়া যায়। কলা ও ওটসের স্মুদিও খেতে পারেন।
আশা করি এখন বিষয়টি সম্পূর্ণ পরিস্কার হয়েছে। সবার সুস্থ কামনা আশা করছি। ধন্যবাদ