Digital marketing income

Digital marketing income

শেয়ার করুন

Digital marketing income

Digital marketing income: In today is digital age, businesses are rapidly shifting online, creating many online income opportunities for those skilled in digital marketing. From freelancers to entrepreneurs, anyone can tap into this field and grow their earnings by leveraging their marketing expertise. Discover how to enlarge your digital marketing income and build a sustainable online business.

ডিজিটাল মার্কেটিং ইনকাম সম্পর্কে জানতে হলে, প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে যে ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা বিস্তৃত এবং এর বিভিন্ন শাখা কীভাবে আয় তৈরির সুযোগ সৃষ্টি করে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় নির্ভর করে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কোন নির্দিষ্ট শাখায় আপনি কাজ করছেন তার ওপর। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো:

Digital marketing কি

তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা প্রচার ও বিক্রি করার পদ্ধতি। এতে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), পে-পার-ক্লিক (PPC), ইমেইল মার্কেটিং এবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত।

ডিজিটাল মার্কেটিং ইনকাম

আর ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে আয় করার জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি প্রধান পদ্ধতি হলো:

  1. ফ্রিল্যান্সিং করে:
    • আয়ের পরিমাণ: আপনি যে কাজ করছেন তার ওপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্স মার্কেটাররা $500 থেকে $5,000 বা তারও বেশি ইনকাম করতে পারেন প্রতি মাসে।
    • প্ল্যাটফর্ম: Upwork, Fiverr, Freelancer.com, এবং PeoplePerHour এর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা যায়।
  2. ফুল-টাইম চাকরি করে:
    • আয়ের পরিমাণ: বাংলাদেশে জুনিয়র ডিজিটাল মার্কেটারদের বেতন প্রায় ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা হতে পারে, যেখানে অভিজ্ঞদের বেতন ৭০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকা বা তার বেশি হতে পারে। আন্তর্জাতিকভাবে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে।
    • পদবী: ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজার ও সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার, এসইও স্পেশালিস্ট, পেইড এড এক্সপার্ট, কন্টেন্ট মার্কেটার।
  3. এজেন্সি প্রতিষ্ঠা দিয়ে:
    • আপনি যদি নিজের ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি করতে পারেন, তাহলে অনেক বড় কোম্পানির জন্য কাজ করার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ আয় করতে পারেন। এজেন্সির আয় লাখ টাকার ওপরে হতে পারে, বিশেষ করে যদি বড় কোম্পানির প্রজেক্ট নেন।
  4. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে:

    • আয়ের পরিমাণ: যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কাজ করে, তারা পণ্য বিক্রির কমিশন থেকে আয় করে। বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে মাসে $100 থেকে $10,000 বা তার বেশি ইনকাম করা সম্ভব।
    • কাজের ধরন: ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়ায়, বা ব্লগে পণ্য প্রচার করে কমিশন অর্জন করা।
  5. ব্লগিং ও কন্টেন্ট ক্রিয়েশন করে:
    • ব্লগ লিখে বা ইউটিউবের মাধ্যমে কন্টেন্ট তৈরি করে গুগল অ্যাডসেন্স, স্পন্সরশিপ, এবং প্রমোশনাল কন্টেন্টের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। একটি সফল ব্লগ বা ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাসে $500 থেকে $5,000 বা তার বেশি ইনকাম করা সম্ভব।

আয়ের উপাদান ডিজিটাল মার্কেটিং-এ :

  1. দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা: যে ব্যক্তি যত দক্ষ এবং অভিজ্ঞ, তার ইনকাম তত বেশি হবে। অভিজ্ঞ মার্কেটাররা বড় প্রজেক্ট ও ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারেন।
  2. প্ল্যাটফর্ম: ফ্রিল্যান্স মার্কেটিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করে বা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট পাওয়ার সুযোগ থাকে। যেমন Fiverr এ ছোট প্রজেক্টের কাজের জন্য $5 থেকে $100 পর্যন্ত ইনকাম করা যায়।
  3. ক্লায়েন্টদের ধরণ: স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করার মাধ্যমে আয়ের পরিমাণ অনেক বেড়ে যেতে পারে।
  4. টাইম ডেডিকেশন: আপনি যে সময় ব্যয় করেন, তার ওপরও আপনার ইনকামের পরিমাণ নির্ভর করে। ফুল টাইম বা পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করার ভিত্তিতে আয়ের পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।

বাংলাদেশে ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে আয়ের সম্ভাবনা যা হবে:

বাংলাদেশে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করে ভালো পরিমাণ আয় করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সার এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিগুলো বিশেষ করে ই-কমার্স, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রযুক্তি সেক্টরে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।

ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে হয় তা জানতে চান? তাহলে, এই ১২টি পদ্ধতি অন্বেষণ করুন এবং আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের জন্য উপযুক্ত একটি বেছে নিন।

  1. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  2. বিষয়বস্তু লেখা
  3. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  4. ইউটিউব বিজ্ঞাপন
  5. ব্লগিং
  6. ডিজিটাল পণ্য বিক্রি
  7. ডিজিটাল মার্কেটিং কনসাল্টিং
  8. ফ্রিল্যান্সিং
  9. অনলাইন কোর্স বিক্রি
  10. এসইও সেবা
  11. মোবাইল মার্কেটিং
  12. PPC প্রচারাভিযান পরিচালনা

আরও পড়ুন: অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায়

Full website development course

Top 10 domain hosting company in bangladesh

Digital marketer income

একজন ডিজিটাল মার্কেটারের বেতন বাংলাদেশি হিসাবে মাসে।

Job Title:Digital Marketing Manager Range:৳72k – ৳1m Average:৳220,000
Digital Marketing Specialist Range:৳100k – ৳400k Average:৳180,000
ডিজিটাল মার্কেটিং ইনকাম
ডিজিটাল মার্কেটিং ইনকাম 

freelance digital marketing salary

বাংলাদেশে এখন ডিজিটাল মার্কেটারদের বেতন হিসাবে তেমন প্রচলন নেই। তবে এটা আস্তে আস্তে বিভিন্ন কম্পানি গুলো নেওয়া শুরু করেছে। আগামী ২০২৫ সালের ভিতরে চাহিদা দ্বিগুণ পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে বাহিরের দেশে একজন ডিজিটাল মার্কেটারের বেতন ১ লাখের উপরে মাসে।

১-৪ বছরের অভিজ্ঞতা সহ একজন প্রাথমিক কর্মজীবনের ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজার ৯টি বেতনের উপর ভিত্তি করে গড় মোট ক্ষতিপূরণ (টিপস, বোনাস এবং ওভারটাইম বেতন সহ) ৳২৪০,০০০ অর্জন করেন। ৫-৯ বছরের অভিজ্ঞতা সহ একজন মধ্য-ক্যারিয়ার ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজার ৭টি বেতনের ভিত্তিতে গড় মোট ক্ষতিপূরণ ৳৭২০,০০০ উপার্জন করেন।

Digital marketing jobs for freshers salary

নতুন অবস্থায় একজন ডিজিটাল মার্কেটারের বেতন কম হলেও তবে ৬ মাস আপনি চাকরি করবেন বেতনের কথা চিন্তা না করে । কারন, এক সময় নিজেই ভালো একটা পজিশনে যেতে পারবেন। এই সাইটে আসলে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা ইনশাল্লাহ।  প্রথম অবস্থায় মাসে ৩০ হাজারেরও বেশি হয়ে থাকে।

Marketing job in bd

ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে জব টা কোথায় খুজবেন? তাহলে বলছি। এখন বিডি জবস এ প্রচুর ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর অনেক জব অফার করছে। শুধু তাই নয়। যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে থাকেন, আজই লিংকডিন এ একাউন্ট করুন। আর সার্চ বারে শুধু লিখুন ডিজিটাল মার্কেটিং জব। শত শত দেশে এবং দেশের বাহিরে প্রচরু কাজ পাবেন। খুব তাড়াতাড়ি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।

Online marketing job

অনলাইনে মার্কেটিং জবের জন্য নিচেরদেওয়া তথ্য থেকে খুজে নিতে পারবেন। আশা করছি এটা আপনাকে সাহায্য করবে জব পেতে।

  • প্রোফাইল তৈরি করুন: একটি পেশাদার প্রোফাইল রেডি করুন এবং আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা আপডেট করেন।
  • জব সার্চ করুন: লিংকডইনে অনেক মার্কেটিং চাকরি পোস্ট করা হয়। সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করে সার্চ করতে পারেন।
  • Glassdoor: চাকরি খোঁজা ছাড়াও কোম্পানির রিভিউ ও সেলারি সম্পর্কেও জানতে পারবেন।
  • Upwork/Fiverr: ফ্রিল্যান্স মার্কেটিং কাজের জন্য প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন।
  • ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন: অনেক কোম্পানি তাদের চাকরির বিজ্ঞপ্তি এখানে শেয়ার করে। “Digital Marketing Jobs” বা “Freelance Marketing” জাতীয় গ্রুপ খুঁজে দেখুন।
  • টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম: অনেক কোম্পানি তাদের চাকরির বিজ্ঞপ্তি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে।

digital marketer freelancer

একজন ডিজিটাল মার্কেটার ফ্রিল্যান্সার একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন পেশা হয়ে উঠেছে বর্তমান যুগে। ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবার প্রচার ও বিক্রয় বাড়ানোর জন্য ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে। নিম্নে এই পেশার সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

ফ্রিল্যান্সার ডিজিটাল মার্কেটার কি?

ডিজিটাল মার্কেটার ফ্রিল্যান্সার হল এমন একজন ব্যক্তি যিনি বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তির জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সেবা প্রদান করে থাকে, তবে পূর্ণকালীন কর্মী হিসেবে কাজ করেন না। তিনি অনলাইনে ফ্রিল্যান্স কাজ করেন এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পণ্য বা সেবা প্রচারের কৌশল ও ক্যাম্পেইন তৈরি করেন।

বিভিন্ন শাখা ডিজিটাল মার্কেটিং-এর :

১. এসইও (SEO): সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের অর্গানিক র‍্যাঙ্কিং বাড়ানো।

২. এসইএম (SEM): সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, যেখানে পেইড অ্যাডের মাধ্যমে ট্রাফিক আনা হয়।

৩. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন ও কন্টেন্ট মার্কেটিং।

4. ইমেইল মার্কেটিং: প্রাসঙ্গিক ইমেইলের মাধ্যমে সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো।

5. কন্টেন্ট মার্কেটিং: ব্লগ, ভিডিও, আর্টিকেল ইত্যাদি তৈরি করে মার্কেটিং করা।

6. পে-পার-ক্লিক (PPC): গুগল অ্যাডস ও ফেসবুক অ্যাডস এর মত প্ল্যাটফর্মে পেইড বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে লিড জেনারেশন।

Digital marketing income
Digital marketing income

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজের সুবিধা:

  1. স্বাধীনতা: নিজের সময় অনুযায়ী কাজ করতে পারেন।
  2. বৈচিত্র্যময় কাজ: বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি এবং ইন্ডাস্ট্রির সাথে কাজ করার সুযোগ।
  3. আয়ের সম্ভাবনা: দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথে আয়ও বৃদ্ধি পায়, বিশেষ করে যদি আপনি বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করেন।

কাজের প্ল্যাটফর্ম:

১. Upwork: বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত প্রজেক্ট খুঁজে পাওয়ার জন্য একটি বড় প্ল্যাটফর্ম। ২. Freelancer.com: এই প্ল্যাটফর্মেও অনেক মার্কেটিং কাজের সুযোগ রয়েছে। ৩. Fiverr: ছোট থেকে মাঝারি প্রজেক্টে কাজ করার জন্য উপযুক্ত, যেখানে আপনার নির্দিষ্ট সার্ভিসগুলো তুলে ধরতে পারেন। ৪. PeoplePerHour: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রজেক্ট বেসিসে কাজ করার সুযোগ।

দক্ষতা অর্জন ও উন্নয়ন:

ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সার হতে হলে, আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল আয়ত্ত করতে হবে:

  1. গুগল অ্যানালিটিক্স এবং ফেসবুক অ্যাডস ব্যবহারের দক্ষতা।
  2. এসইও এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ কৌশল।
  3. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েশন।
  4. ডাটা এনালাইসিস এবং রিপোর্ট তৈরি করা।
  5. গ্রাহক সম্পর্ক ব্যবস্থাপনা (CRM) টুল ব্যবহার।

সফল হওয়ার টিপস:

  1. কোর্স ও ট্রেনিং নিন: Udemy, Coursera, Google Digital Garage এর মত প্ল্যাটফর্ম থেকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের উপর কোর্স সম্পন্ন করুন।
  2. পোর্টফোলিও তৈরি করুন: সফল প্রজেক্টের উদাহরণ দিয়ে একটি শক্তিশালী পোর্টফোলিও তৈরি করুন।
  3. নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করুন: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক তৈরি করুন এবং নিয়মিতভাবে নতুন ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
  4. ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় থাকুন: ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে নিয়মিতভাবে প্রজেক্ট খুঁজুন এবং নিজের প্রোফাইল আকর্ষণীয় করে তুলুন।

উপসংহার: Digital marketing income থেকে আয় করার পথ অনেক এবং সম্ভাবনাও ব্যাপক। দক্ষতা অর্জন এবং নিয়মিত আপডেট থাকার মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ আয় করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং হল বর্তমান যুগের অন্যতম কার্যকরী বিপণন কৌশল, যা ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার ও প্রসার ঘটাতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে ব্যবসাগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু শ্রোতার কাছে পৌঁছাতে পারে, যা প্রচলিত মার্কেটিংয়ের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকর। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে SEO, কনটেন্ট মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এবং পেইড অ্যাডভার্টাইজিং অন্তর্ভুক্ত।

এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন) বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাঙ্কিংয়ে উপরে উঠতে সহায়তা করে থাকে। সঠিকভাবে এসইও প্রয়োগ করলে আপনার সাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়বে এবং ব্র্যান্ডের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি পাবে।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মূল সুবিধা হল এর ফ্লেক্সিবিলিটি এবং ডাটা ড্রিভেন বিশ্লেষণ ক্ষমতা। এটি আপনাকে আপনার ক্যাম্পেইনগুলোর সাফল্য পরিমাপ করতে, সঠিক সময়ে সঠিক পরিবর্তন আনতে এবং সর্বোত্তম ফলাফল পেতে সহায়তা করে। তাই, প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলগুলোকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি।

আপনার জন্য দোয়া এবং শুভ কামনা রইলো।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *